সুমাইয়া ঐশী: [২]আয়ের দিক থেকে এশিয়ার বিলিওনিয়াররা পেছনে ফেলেছেন যুক্তরাষ্ট্রকে ।
[৩] ফোর্বস ম্যাগাজিনের তালিকা অনুযায়ী ভারতে বর্তমানে ১৪০ জন ধনী ব্যক্তি আছেন। সবমিলিয়ে এশিয়া প্যাসিফিকে আছেন ১ হাজার ১৪৯ জন বিলিওনিয়ার। ফোর্বস
[৪] এদিকে, এশিয়ায় শুধুমাত্র ধনীদের দ্বারা আয়কৃত অর্থের পরিমাণ ৪.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে, অ্যাপল, ফেসবুকের মতো জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর প্রতিষ্ঠাতাদের আবাসস্থল যুক্তরাষ্ট্রে হলেও সেখানে বিলিয়নেয়ারদের আয় ৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলার।
[৫] বিশ্বের অন্যান্য শহরের তুলনায় চীনের বেইজিংয়ে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ধনীর বাস। শহরটিতে ১০০ জন ধনকুবের বসবাস করেন। গত বছরই ৩৩ জন নতুন করে এই শহরে বসবাস শুরু করেছেন। বিবিসি
[৬] এক্ষেত্রে নিউইয়র্ক খুব অল্পের জন্য বেইজিংকে টপকানোর সুযোগ হাতছাড়া করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই শহরে বাস করেন ৯৯ জন ধনী ব্যক্তি।
[৭] করোনা মহামারির মধ্যেও বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যোক্তাদের সম্পদ রাতারাতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে ধনীর তালিকায় যুক্ত হয়েছে বহু নতুন মুখ। এই সময়ে শুধু চীনেই ২১০ জন নতুন ধনীর আবির্ভাব হয়েছে। সবমিলিয়ে এখন চীনে ৬৯৮ জন বিলিয়নেয়ার আছেন। তবে ৭২৪ জন ধনীকে নিয়ে এখনও শীর্ষ স্থান দখল করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিজনেস ইনসাইডার
[৮] বেইজিংয়ের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটকের প্রতিষ্ঠাতা ঝাং ইয়িমিং। তার মোট সম্পদের পরিমাণ এখন দ্বিগুণ হয়ে ৩৫.৬ বিলিয়ন ডলারে এসে পৌঁছেছে। অন্যদিকে, নিউ ইয়র্কের শীর্ষ ধনী এবং সাবেক মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গের মোট সম্পদ ৫৯ বিলিয়ন ডলার। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল