সুজিৎ নন্দী: [২] গত বছরের শেষ ছয় মাসে আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো যে ব্যবসা করেছে, তা থেকে এখন পর্যন্ত ১৫ থেকে ২০ ভাগ বেশি বিক্রি বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলেছেন, গত বছর ফ্ল্যাটের নিবন্ধন ব্যয় কিছুটা কমানো হয়।
[৩] চলতি অর্থবছরের বাজেটে আবাসন খাতে বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয় সরকার। ব্যাংক ঋণের সুদের হারও কমেছে। প্রবাসীরাও বিনিয়োগ করছেন
[৪] রিহ্যাব সূত্র জানায়, ফ্ল্যাট নিবন্ধনে আগে ৪ শতাংশ গেইন ট্যাক্স, ৩ শতাংশ স্ট্যাম্প ফি, ২ শতাংশ নিবন্ধন ফি, ২ শতাংশ স্থানীয় সরকার কর ও ৩ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দিতে হতো।
[৫] এখন স্ট্যাম্প ফি কমিয়ে দেড় শতাংশ, নিবন্ধন ফি ১ শতাংশ, স্থানীয় সরকার কর দেড় শতাংশ এবং ১ হাজার ৬শ’ বর্গফুট পর্যন্ত ভ্যাট ২ শতাংশ করা হয়েছে।
[৬] রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি তানভীরুল হক প্রবাল বলেন, রডের দাম, সিমেন্টের দামও বাড়ছে। ফলে আমরা কিছুটা ভয়ের মধ্যে আছি। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সরকারি কর্মচারীদের ৫ শতাংশ সুদে গৃহঋণের ঘোষণা আসে।
[৭] এখন ফ্ল্যাটের চাহিদা বেড়েছে কিনতে চাইলে গুলশান তিনি বলেন, বনানী, বারিধারা, মতিঝিল, দিলকুশা, বাণিজ্যিক এলাকায় ফ্ল্যাটের চাহিদা বেড়েছে। পাশাপাশি ধানমণ্ডি, প্রতিরক্ষা ডিওএইচএস, মহাখালী, লালমাটিয়া হাউজিং সোসাইটি, উত্তরা মডেল টাউন, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, কারওয়ান বাজার, বিজয়নগর, নিকুঞ্জ, ওয়ারী, সেগুনবাগিচা ও চট্টগ্রামের খুলশী, আগ্রাবাদ ও নাসিরাবাদে ফ্ল্যাটের চাহিদা বেড়েছে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু
আপনার মতামত লিখুন :