শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সামনের নির্বাচন ভালো হবে, রক্তপাত হবে না : সিইসি

ডেস্ক রিপোর্ট : এরপর থেকে যে নির্বাচন হবে, ভালো হবে। সুষ্ঠু হবে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে না বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা।

তিনি বলেছেন, কোথাও কোথাও ভোটে সংঘাত হয়। এগুলো চলে গেলে খুশি হব, কিন্তু যাচ্ছে না। আজকেও আমরা চট্টগ্রাম, যশোরে কথা বলেছি। ১৪ তারিখ ভালোবাসা দিবসের নির্বাচনকেও ভালোবেসে ফেললাম। আমাদের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ব্যবস্থাপনার দিক দিয়ে যা যা দরকার আমরা সব ঠিকভাবে দেখেছি।

বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্র্যাসির (আরএফইডি) নেতাদের সঙ্গে আয়োজিত এক বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

কে এম নূরুল হুদা বলেন, এত রক্তপাত হয়েছে, এতো সংঘাত হয়েছে- তা নয়। কিছু হয়েছে তা প্রার্থীদের কারণে। প্রচুর পুলিশ, র‌্যাব ও ম্যাজিস্ট্রেট থাকে তারপরও হঠাৎ ঘটনা (সংঘাত) ঘটে যায়। এটা অপ্রত্যাশিত। এতে আমাদের করার কিছু থাকে না। তবে এতে ব্যাপকভাবে সংঘাত হয়েছে তা বলা যাবে না। পুরো নির্বাচনে ৩-৪টি জায়গায় সংঘাত ঘটেছে।

তিনি বলেন, তবে যেগুলো হয়েছে আমাদের কাম্য নয়। এগুলো হয় প্রার্থী ও প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিদের মধ্যে। আমাদের পুলিশ থাকে, কিন্তু একটা ঘটনা ঘটে গেলে তো কিছু করার থাকে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য থাকে, ম্যাজিস্ট্রেট থাকে। তারপরও এগুলো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে যায়। প্রার্থী ও প্রার্থীদের সমর্থকদের সহনশীল থাকতে হবে। আর আমাদের প্রচেষ্টা তো আছেই। তবে এটাকে ঢালাওভাবে বলবেন না। ব্যাপকভাবে হয়েছে তা নয়।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কোনো বার্তা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমরা তাদের অত্যন্ত সতর্ক অবস্থায় রাখি। প্রত্যেকটি জায়গায় র‍্যাব, বিজিব, আনসার সদস্য আছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে ১২ থেকে ১৮ জন আর্মড পুলিশ এবং আনসার নিয়োজিত থাকবে। তাদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনাররা কথা বলেছেন। তারা আরো সুষ্ঠুভাবে তদারকি করবে। আগামী ১৪ তারিখ যে নির্বাচন আছে, সেগুলো তারা মনিটর করবে। কোনো জায়গায় খারাপ খবর পেলে, কমিনাররা কথা বলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেন।

দেশে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইউপি রয়েছে। সর্বশেষ ২০১৬ সালে ২২ মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত ছয় ধাপে চার হাজারেরও বেশি ইউপির ভোট হয়েছিল। সেবারই প্রথম দলীয়ভাবে চেয়ারম্যান পদে ভোট হয়েছিল। এবারও দলীয় প্রতীকে হবে। সূত্র : কালের কন্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়