সুমাইয়া ঐশী: [৩]গত ১৬ জানুয়ারি ফ্রান্সের নান লুসিল র্যানডনের করোনা ধরা পড়ে। এরপর এই বৃদ্ধ নারীকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়। তবে সবাইকে অবাক করে ১১৬ বছর বয়সী এই সন্ন্যাসী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন, আগামী বৃহস্পতিবার তার ১১৭ তম জন্মদিনও পালন করা হবে।বিবিসি
[৪] ১৯৪৪ সালে সিস্টার এন্ড্রে উপাধি লাভ করেন লুসিল। অন্ধ এই নারী হুইলচেয়ারে চলাফেরা করেন। তবু করোনায় কাবু হননি তিনি। করোনা ধরা পড়ার পর তিনি জানান, আমার করোনা হয়েছে তা বুঝতেই পারিনি।
[৫] ইউরোপের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ এই নারী খুবই শক্ত মনের মানুষ। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর নিজের চেয়েও তিনি বেশি চিন্তিত ছিলেন প্রতিবেশীদের নিয়ে।
[৫] ১৯০৪ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন লুসিল। জেরোনটোলোজি রিসার্চ গ্রুপের (জিআরজি) তালিকা অনুযায়ী, তিনি বিশ্বের দ্বিতীয় বয়োজ্যেষ্ঠ জীবিত ব্যক্তি। তাই তার করোনা জয়ের আনন্দ উদযাপন করছেন প্রতিবেশীরাও। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল