রায়হান রাজীব: [২] রাজশাহীতে যেসব অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে তার বেশিরভাগই কিশোরদের সৃষ্টি। বাইক পার্টি, মাদকসেবন ও ব্যবসা, ছিনতাই, ইভটিজিং, খুন সবকিছুতেই কিশোর অপরাধীরা জড়িত। এসব কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে গত অক্টোবর মাস থেকে কাজ শুরু করে পুলিশ।
[৩] এরইমধ্যে ৪ শতাধিক কিশোরকে আটক করে মুচলেকায় ছাড়া হয়। অনেককেই বিভিন্ন অপরাধে পাঠানো হয় কারাগারে। তাদের যাবতীয় তথ্য রেখে দেওয়া হয়েছে পুলিশের ডিজিটাল ডাটাবেজে। আর এমন কার্যক্রমে কমেছে অপরাধ।
[৪] রাজশাহীর পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক জানান, ডাটাবেজে কিশোর অপরাধীদের যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে। তারা কোথায় কোথায় যায়, তাদের ফোন নম্বর, বাড়ির ঠিকানা সব তথ্যই সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
[৫] দ্রুত অপরাধী শনাক্তে নগরীকে ৫০০ সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। এরইমধ্যে ২০০টি স্পটে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে বলেও জানান পুলিশ কমিশনার।
[৬] অপরাধী সম্পর্কে দ্রুত তথ্য দিতে খোলা হয়েছে হ্যালো আরএমপি অ্যাপ। এ থেকেও কাঙ্খিত সেবা পাবেন নগরবাসী।
আপনার মতামত লিখুন :