শিরোনাম
◈ জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে সব ধর্মের মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৮:০২ সকাল
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৮:০২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গাজী নাসিরুদ্দীন আহমেদ: বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তান বানানোর ওপেনিং শটটা ছিলো ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১

গাজী নাসিরুদ্দীন আহমেদ: যুদ্ধাপরাধী অনেকের বিচার হয়েছে। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের ফাঁসি হয়েছে। কিন্তু পরাজয়ের মুহূর্তে বুদ্ধিজীবীদের কেন হত্যা করা হলো তার তথ্য প্রমাণ আমি পাইনি। এসংক্রান্ত রায়ে এবিষয়ে কনক্লুসিভ কিছু আছে বলে আমি জানি না। নিজামী ও মুজাহিদের রায়ে বিশদ থাকা উচিত। মঈনুদ্দিন ও আশরাফের রায়ে আছে কি না জানি না। বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ক্ষেত্র তৈরি করতে ইসলামী ছাত্র সংঘ এই হত্যাকাণ্ড এক্সিকিউট করে বলে আমার ধারণা। হত্যাকাণ্ডের শিকার সবাই মুক্তবুদ্ধির লোক।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে কালচারালি কাউন্টার করার ক্ষমতা তাদের ছিলো বলে জামায়াতে ইসলামী মনে করে থাকতে পারে। স্বাধীন বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তান বানানোর ওপেনিং শটটা আমার মনে হয় ১৪ই ডিসেম্বর, ১৯৭১। তাই এই হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে আরো কাজ করা দরকার। বাংলাদেশের মতো একটি আমলাতান্ত্রিক দেশে ব্যক্তির পক্ষে এই কাজটি করা মোটামুটি অসম্ভব। আমি সরকারি উদ্যোগ প্রত্যাশা করছি। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়