নূর মোহাম্মদ : [২] চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এসব ওষুধ প্রত্যাহার করে ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়া জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্য্যন্ত মেয়াদোত্তীর্ণ, নকল, অনিবন্ধিত ও ভেজাল ওষুধ সংরক্ষণের দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাত কোটি ২৬ লাখ ১০ হাজার ২০৩ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
[৩] সোমবার ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে উপস্থাপন করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভ্রাম্যমাণ আদালত এসময় এক হাজার ৪৩৭টি মামলাও করা হয়েছে।
[৪] এদিকে আগামী তিন মাসের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ও ভেজাল ওষুধ বিরোধী অভিযানের সর্বশেষ প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত।
[৫] এর আগে এ সংক্রান্ত রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট সারাদেশে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সংরক্ষণ, বিক্রি বন্ধ এবং প্রত্যাহার/ধ্বংস করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।