মিনহাজুল আবেদীন: [২] জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে রোববার বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তারা।
[৩] এ সমাবেশে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. মোরাদ হোসেন মোল্ল্যা সভাপতিত্ব করেন। বোর্ডের উপ পরিদর্শক বিজয় কুমার ঘোষ অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন। কর্মসূচিতে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদ জানান।
[৪] বোর্ডের সচিব ড. মো. জাহেদুল হাসান বলেন, যারা কুষ্টিয়ার বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য ভাঙার ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
[৫] আইটিসি পরিচালক অধ্যাপক মামুন উল হক বলেন, ১৯৭১ সালে ধর্মের দোহাই দিয়ে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিলো। এখনো স্বাধীনতাবিরোধীরা ধর্মের নামে ভাস্কর্য ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সাংস্কৃতির বিরোধিতা করছে।
[৬] উপপরিচালক মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, মৌলবাদী জঙ্গিগোষ্ঠী, রাজাকার, আলবদর, আলসামস ২০০১ সালে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলো। তাদের প্রেতাত্ত্বারা এখন প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন দেখে ঈর্ষান্নিত হয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার স্পর্ধা দেখিয়েছে।
[৭] সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আবুল শাহিন কাওছার সরকার, কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ মো. আব্দুল কাইউম, কম্পিউটার অপারেটর মো. আব্দুল বাসেত ও অফিস সহকারী মো. নাজমুল ইসলাম প্রমুখ। সম্পাদনা : সাজিয়া আক্তার