আরিফ রহমান: মাওলানা মামুনুল শাহরিয়ার কবীরকে ‘মুরগী কবির’ ডাকেন। কারণ কাদের সিদ্দীকি বলছেন, তাকে ধরায়া দেওয়ার পরে। তিনি আবার বলেন যে এই বলা নাকি ঠিকই আছে! এই লোক আবার স্কলার। প্রসঙ্গক্রমে মনে পড়লো সাঈদী চোরাকে ট্রাইব্যুনালে যখন দেইল্লা রাজাকার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয়া হচ্ছিলো তখন সাঈদী বলছিলো, সূরা হুজুরাতের ৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলছেন, কাউকে বিকৃত নামে না ডাকতে। অথচ সাঈদী জাহানারা ইমামকে ওয়াজের মধ্যে বলতো জাহান্নামের ইমাম। কুদরত-ই-খুদাকে বলতো গজব-ই-খুদা। এগুলো ধরিয়ে দিলে তারা বলতো যে আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র যারা করে তাদের নাকি বিকৃত নামে ডাকা জায়েজ আছে। সাঈদী বলছিলো আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্যই নাকি জাহানার ইমামের মুখে ক্যান্সার হয়েছিলো? wait what. seriously? ৫ ওয়াক্ত নামাজি জাহানারা ইমাম আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।
গোলাম আজমের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে আলেমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা!এসব দেখে আমার মাঝে মাঝে ঈশ্বরের জন্যই মায়া লাগে। ঈশ্বররে তারা কারা ডিফেন্ড করতেসে। সূরা কালামের সত্যনাশ করে ছাড়তেসে। যেইভাবে প্রতিদিন তাফসিরের অর্থ তারা পাল্টাইতেসে তাতে সূরা হুজুরাতের ৯ নাম্বার আয়াতের হেফাজতীয় লেটেস্ট ব্যাখ্যা তারা এভাবে দেবে। তোমরা সাইদীকে বিকৃত নামে ডেকো না। তবে জাহান্নামের ইমাম, মুরগি কবির, গজব এ খুদা ঠিক আছে। আবার তেঁতুল হুজুরকে তেঁতুল বলো না। আর আমার হট নিউ ফেভারিট মামুনুলকে নিয়ে মশকরা কইরো না। এরদোগানের বিষয়টা আপাতত পেন্ডিং। ফেসবুক থেকে