শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৩ নভেম্বর, ২০২০, ১১:০৭ দুপুর
আপডেট : ২৩ নভেম্বর, ২০২০, ১১:০৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেখ রোকন: মিডিয়া মনোপলি গণতন্ত্রের জন্য কতোটা ক্ষতিকর?

শেখ রোকন : মিডিয়া মনোপলি গণতন্ত্রের জন্য কতোটা ক্ষতিকর, এ নিয়ে একটা ইন্টারেস্টিং ও ইনসাইটফুল আলোচনা শুনছিলাম দুদিন আগে। সিএনএন অ্যাঙ্কর ক্রিস্টিয়ানে আমানপোরের সঙ্গে অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী কেভিন রুড। রুড বলেছেন, মিডিয়া ব্যুলিং রাজনীতিক, একাডেমিক, ব্যুরোক্র্যাটসহ সবার মধ্যে একটা ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছে। তিনি ওই প্রবণতাকে গণতন্ত্রের জন্য ‘ক্যান্সার’ আখ্যা দিচ্ছেন। বিশেষ করে রূপার্ট মারডকের সংবাদ সম্রাজ্য কীভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন ও ফলাফল নিয়ে ফক্স নিউজ তার প্রমাণ দিচ্ছে।

যতোদূর বুঝলাম, রুড ভয় পাচ্ছেন, অস্ট্রেলিয়াতেও একই পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এর বিরুদ্ধে তিনি গত মাসে একটি পাবলিক পিটিশন শুরু করে অস্ট্রেলিয়ান আইনসভা পর্যন্ত নিয়ে গেছেন। তাকে সমর্থন করেছেন দেশটির আরেকজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টারনবুল। রুড বলেছেন, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার পর যুক্তরাজ্যেও মিডিয়া মনোপলি নির্বাচনে ইস্যু হবে। বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে অবশ্য কেভিন রুড সিএনএনে কিছু বললেন না। তবে তার পিটিশনে বাংলাদেশ থেকে কিছু ফেইক আইডি স্বাক্ষর করায় এ নিয়ে যে তোলপাড় চলছে, বিষয়টি নিয়ে আরও খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলাম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়