লাইজুল ইসলাম: [২] রোববার দুপুরের পরে এসে দেখা যায় প্রচুর পর্যটক ভীড় করেছেন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে। কলাতলী বিচের পাশে হরেক রকম পন্য নিয়ে বসেছেন দোকানীরা।
[৩] করোনার পরবর্তী সময়ে কক্সবাজার বিচের পাশে ময়লা আবর্জনাও কমেছে অনেক খানি। পরিস্কার করার জন্য বেশ কয়েকটি সংগঠন, জেলা প্রসাষনের কর্মীরাও কাজ করছে। কলাতলী, সুগন্ধা ও লাবনী বিচে তিন ভাগে লোক নিয়োগ করা আছে। তারা প্রতিদিন দুই বেলা করে বীচের পাশে ময়লা পরিস্কার করা হচ্ছা। পরিচ্ছন্নাকর্মী তসলিমা জানান, প্রতি বেলায় তিন পয়েন্টে ৩০ জন করে কাজ করছেন।
[৪] পর্যটকরা বলেন, কক্সবাজার বীচ একটা বাজারে পরিণত হয়েছে। যেখানে কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। পর্যটক ইমন বলেন, এখন বীচের অবস্থা অনেক খারাপ। বিচে যেখানে সেখানে সিগারেট বিক্রি ও ধুমপান চলছে।
[৫] পর্যটক সিনথিয়া বলেন, পুরো পরিবারের সঙ্গে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে। স্বাস্থ্যবিধিও মানছি আমরা।
[৬] টুরিস্ট পুলিশের প্রিতেশ ভট্টাচার্য বলেন, আমরা সাধারণ মানুষকে শতর্ক করতে পারি কিন্তু বাদ্ধ করতে পারি না। আমাদের লোকবলের সংকট আছে। এত মানুষকে সামলানো কঠিন। কেউ যাতে পর্যটকদের বিরক্ত করতে না পারে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছি।
আপনার মতামত লিখুন :