দেবদুলাল মুন্না: [২] জর্ডানের বিরোধী দল ইসলামিক একশন ফ্রন্ট দাবি জানিয়েছে, এ জন্য ম্যাক্রনকে ক্ষমা চাইতে হবে। এর আগে তারা নাগরিকদের ফরাসি পণ্য বয়কট করার আহবান জানান। এখন দেশটিতে ফরাসি পণ্য কেউ কিনছেন না। বিবিসি
[৩]একই ধরণের পদক্ষেপ দেখা গেছে কাতার ও কুয়েতের মার্কেটগুলোতেও। কুয়েতের কয়েক ডজন দোকান ফরাসি পণ্য বয়কট করেছে বলে জানিয়ে সে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, ফরাসি পণ্য ছিল এমন তাকগুলো খালি করে ফেলা হয়েছে। দোহাতেও দেখা গেছে বেশ কয়েকটি দোকানে ফরাসি পণ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। দেশটিতে আল-মিরা কো¤পানির দোকানগুলোতে এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এএফপি জানিয়েছে, আল-মিরাকে ফরাসি কো¤পানি মোনোপ্রিক্সের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়।
[৪] দুবাইতে বড়ো কাজার রয়েছে ফরাসী পণ্যের। দুবাইয়ের ইফতাহ উম্মাহ নামের ইসলামি সংস্থাও গত দুইদিন থেকে ফরাসি পণ্য বর্জন করে আসছে।
[৫] সম্প্রতি ফ্রান্সে ইসলামের মহানবীর কার্টুন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এরপ্রেক্ষিতে মুসলিম এক যুবকের হামলায় দেশটির এক শিক্ষক নিহত হলে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন সরাসরি কার্টুন প্রকাশের পক্ষে অবস্থান নেন। জানান, ফ্রান্স কার্টুন প্রকাশ থেকে সরে আসবে না। এ ঘোষণার পরই বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম প্রধান দেশগুলো থেকে ফরাসি পণ্য বয়কটের ডাক দেওয়া হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :