লিহান লিমা: [২] আগামী ৩ নভেম্বরের মার্কিন নির্বাচনের পূর্ব মূহুর্তে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার ডেমোক্রেট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের প্রচারণার নজর এখন ‘ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেট’ খ্যাত আরিজোনা, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, মিনেসোটা, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও, পেনসেলভেনিয়া ও উইসকনসিনে।
[৩] প্রেসিডেন্সি নিশ্চিত করতে দুই প্রার্থীকেই গুরুত্বপূর্ণ এই নয় রাজ্যে বিজয় অর্জন করতে হবে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প মিনেসোটা ব্যতীত এই প্রত্যেকটি সুইং স্টেটেই জয় পেয়েছিলেন।
[৪] মার্কিন নির্বাচনে জয় পেতে হলে পাওয়া লাগবে ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট।
[৫]১৯৫২ সাল থেকে আরিজোনার ১১টি ইলেক্টারাল ভোট সবসময়ই রিপাবলিকানদের পক্ষে গিয়েছে। কেবলমাত্র ১৯৯৬ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এই রাজ্যে জয় পেয়েছিলেন। ১৯ থেকে ২২ অক্টোবরের জরিপে দেখা, গিয়েছে ট্রাম্প-বাইডেন দু’জনেরই সমর্থন এই রাজ্যে ৪৬ শতাংশ। (সমান
[৬] ফ্লোরিডায় আছে ২৯টি ইলেক্টারাল ভোট। এই রাজ্যে এক জরিপে বাইডেনের চেয়ে ৪ শতাংশ এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। অন্য জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে দুই ভাগ এগিয়ে রয়েছেন বাইডেন। (সমান
[৭] জর্জিয়ায় হাতে আছে ১৬টি ইলেক্টোরাল ভোট। ১৯ অক্টোবরের এক জরিপে ট্রাম্প বাইডেনের চেয়ে ১ ভাগ এগিয়ে আছেন। এর আগে করা ১২ অক্টোবরের জরিপে বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে দুই ভাগ এগিয়ে ছিলেন বাইডেন। ( সমান
[৮]মিশিগানে মর্নিং কনসাল্ট ও ফক্স নিউজের জরিপে দেখা গেছে এই রাজ্যের ১৬টি ইলেক্টোরাল ভোটের মধ্যে বেশিরভাগ পেতে পারেন বাইডেন।
[৯] মিনেসোটার ভোটারদের মধ্যে বাইডেনের জনপ্রিয়তা বেশি।
[১০] নর্থ ক্যারোলিনার জরিপেও বাইডেন এগিয়ে রয়েছেন।
[১১] ওহাইওতে বাইডেনের চেয়ে জরিপে ২ ভাগ এগিয়ে আছেন ট্রাম্প।
[১২] পূর্বের ৬টি নির্বাচনে এই রাজ্য কোনো রিপাবলিকান প্রার্থীকে ভোট না দিলেও ২০১৬ সালে পেনসেলভেনিয়ার ২০টি ইলেক্টোরাল ভোটই পেয়েছিলেন ট্রাম্প। তবে এবার ৪টি জরিপেই এই রাজ্যে ট্রাম্পের চেয়ে ৫ ভাগ এগিয়ে আছেন বাইডেন।
[১৩] আগের নির্বাচনে উইসকনসিনের ১০টি ইলেক্টোরাল ভোটই পেয়েছেন ট্রাম্প। রাজ্যটিতে ৩টি জরিপে দেখা গেছে বাইডেন এগিয়ে রয়েছে। বাকি একটি জরিপে দুই প্রার্থীর অবস্থানই সমান।