শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২২ অক্টোবর, ২০২০, ১০:০৫ দুপুর
আপডেট : ২২ অক্টোবর, ২০২০, ১০:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রোহিঙ্গাদের নিয়ে আজ আলোচনায় বসছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়

ডেস্ক রিপোর্ট: রোহিঙ্গা সংকটের বিষয়ে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নিয়ে বসছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জাতিসঙ্ঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর)।

ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, সহ-আয়োজকরা রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য বাস্তুচ্যুতদের তাদের জন্মস্থানে বা তাদের পছন্দমতো স্থানে স্বেচ্ছায় নিরাপদে, মর্যাদাপূর্ণ এবং টেকসই প্রত্যবাসন নিয়ে আলোচনা করবেন।

ভার্চুয়াল সম্মেলনে যৌথ আয়োজকরা রোহিঙ্গা শরণার্থী, আশ্রয়দাতা স্থানীয় সম্প্রদায় এবং মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষদের সহায়তা করার জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাবে। জাতিসঙ্ঘ চলতি বছর বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক চাহিদা মেটাতে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সাহায্যের আবেদন করলেও, এখন পর্যন্ত এর অর্ধেকেরও কম অর্জিত হয়েছে।

এর আগে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব বলেন, রোহিঙ্গা জনগণ ভয়াবহ বর্বরতার মুখোমুখি হয়েছে এবং কল্পনাতীত কলুষিত এক পরিস্থিতির মুখে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল।

২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গাদের মানবিক দুর্দশা নিরসনের জন্য যুক্তরাজ্যও শীর্ষস্থানীয় দাতা হিসেবে ভূমিকা রাখছে। ২০১৮ সালের নভেম্বরে ও ২০১৯ সালের আগস্টে দুই দফায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

এর আগে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর প্রত্যাবাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।

২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি ‘বাস্তবিক ব্যবস্থা’ সম্পর্কিত এক নথিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার, যার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেয়া হবে বলে মনে করা হয়েছিল। সূত্র : ইউএনবি
আলোকিত বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়