সমীরণ রায়: [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার ৫০ বছর আমরা অতিক্রম করছি। ৫০ বছরে দেশ যে জায়গায় যাওয়ার কথা ছিল সে জায়গায় যেতে পারেনি। বারবার আমাদেরকে পিছিয়ে দেয়া হয়েছে, টেনে ধরা হয়েছে।
[৩] তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ বান্ধব। তিনি একজন সাহসী, বিচক্ষণ ও দূরদর্শী নেত্রী। তাঁর মতো এত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে আছেন বলে জানা নেই। তিনি চার চারবার বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে দিনবদলের ঘোষণা দিয়েছেন।
[৪] প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর দেশে আইনের শাসন ছিলো না, অপরাধিরা অপরাধ করে পালিয়ে যেত। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ও জেল খানায় জাতীয় চারনেতা হত্যার বিচার আইন করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো। সরকারের গত ১১ বছরে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সঠিক ধারায় আছে। অর্থনীতি সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সব কিছু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বের কারণে।
[৫] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা বিদেশে পড়াশুনার পাশাপাশি দেশের দূত হিসাবে কাজ করছে। তারা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিদেশী শিক্ষার্থীদেরকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির কথা জানাতে পারছে। দেশের ১৬ কোটির ওপর জনসংখ্যাকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে হবে নতুবা আমরা পিছিয়ে যাব।
[৬] শুক্রবার ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘প্রিমিয়ার ব্যাংক ইউকে কানাডা এডু এক্সপো ২০২০’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : ইসমাঈল ইমু / সারোয়ার জাহান