আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-হু বলছে আগামী বছরগুলোতে যক্ষায় মৃত্যুর সংখ্যা নাটকিয়ভাবে বেড়ে যাবে। কারণ করোনাভাইরাস অতিমহামারীর কারণে যক্ষা মোকাবেলায় তহবিল সঙ্কট পড়ার ব্যাপক শঙ্কা রয়েছে। আল জাজিরা
[৩] হু এর দেয়া তথ্যমতে ২০২০ এর প্রথম অর্ধে যক্ষা রোগি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের সংখ্যা অস্বাভাবিক কজমে গেছে। কারণ লকডাউনের কারণে অনেকে পরীকাষাই করাননি। আর সরকার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যক্ষার তহবিল কোভিডের জন্য সরিয়ে নিয়েছে। হু
[৪] বিশেষত সবচেয়ে বেশি যক্ষা কবলিত ৩ দেশ ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনে গত বছরের তুলনায় এ বছরের প্রথম ৬ মাসে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমে গেছে। মজার ব্যাপার হলো এই ৩ দেশ বিশ্বের অন্যতম করোনা কবলিত দেশ। রয়টার্স
[৫] যক্ষাকে বিশ্বের সবচেয়ে মারণঘাতি সংক্রামক ব্যধী মনে করা হয়। এটি একটি ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা হয়, যা প্রায়শই ফুসফুসকে আক্রমণ করে। এবং এটি খুব সহজেই ছড়ায়। ২০১৮ ও ১৯ সালে সারা বিশ্বের ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষকে যক্ষার চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষকে চিকিৎসা দিতে চায় হু। আল জাজিরা