মোহাম্মদ এ আরাফাত : যখন দেখি ধর্ষক, ধর্ষকের পৃষ্ঠপোষক এবং ধর্ষিত ভুক্তভোগীদের যারা মুখ বন্ধ রাখার জন্য ‘পতিতা’ বানিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় তারাও ধর্ষণের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করে। তখন মনে হয় মারিয়া, ফাতেমা ও জলিরা আবারো যেন ধর্ষিত হয়। আরও অবাক লাগে, যখন দেখি একাত্তরের বাঙালি মা-বোনদের ধর্ষক পাকি হানাদার ও তাদের সহযোগী রাজাকারদের উত্তরসূরি জামায়াত-শিবির গং ও ধর্ষণ বিরোধী বিক্ষোভ করে।
আমরা ধর্ষকদের রাজনৈতিক পরিচয় দেখি না। আমাদের কাছে সকল ধর্ষক, নারী নির্যাতনকারী, নারীর সাথে প্রতারণাকারী, নারীকে ‘পতিতা’ বানিয়ে দেওয়ার হুমকিদানকারীরা একই রকম ঘৃণিত। আমরা সকল ধর্ষকের বিচার চাই। আরেকটা কথা, আওয়ামী লীগ সরকার সকল অপরাধীদেরই বিচারের আওতায় আনে এটা যেমন ঠিক, তেমনি দেলোয়ার-বাদল টাইপের পশুগুলোকে চিহ্নিত করে দলের মধ্যে শুদ্ধি অভিযান চালানোটাও জরুরি হয়ে পড়েছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :