নূর মোহাম্মদ : [২] মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে মিজানুলের খালাসের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন আদালত। এছাড়া তলব করা হয়েছে মামলার সব নথিও।
[৩] মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২ এপ্রিল বিকেলে গৌরিপুর থানার ব্যারাকে নিজ কক্ষে দরজা বন্ধ করে গায়ে কোরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন কনস্টেবল হালিমা খাতুন। পরে সহকর্মীরা তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে ঢাকা আনার পথে মারা যান তিনি।
[৪] ওই ঘটনায় হালিমার বাবা হেলাল উদ্দিন আকন্দ একই থানার এসআই মিজানুল ইসলামের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা ও ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন। ওই বছরের ২৫ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলনও করেন হেলাল উদ্দিন। সেখানে তিনি মেয়ের ডায়েরিতে থাকা কিছু লেখা সাংবাদিকদের দেখান। যেখানে তার মৃত্যুর জন্য মিজানুলকে দায়ী করা হয়।
[৫] বিচার শেষে চলতি বছরের ৯ মার্চ ময়মনসিংহের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত মিজানুল ইসলামকে খালাস দেন। পরে এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হেলাল উদ্দিন।