শিরোনাম
◈ ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে একটি যৌক্তিক জায়গায় পৌঁছাতে চায় কমিশন :  অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ বাংলাদেশিদের ভিসা জটিলতা বাড়ছে: শিক্ষার্থী, চিকিৎসক ও ভ্রমণকারীদের ভোগান্তি চরমে! ◈ পাকিস্তানি অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে ভয়ঙ্কর সব তথ্য ◈ অর্থের বিনিময়ে ৬ বছরের শিশুকে বিয়ে: তালেবান প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আপাতত রক্ষা! ◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২০, ১০:১৮ দুপুর
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০২০, ১০:১৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা

খোরশেদ আলম: [২] শেরপুরে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার গত ১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে এপথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বন্ধ রয়েছে দুই জেলার মধ্যে ভারী যানবাহন চলাচল। এতে ব্যবসা বানিজ্যে মন্দাভাব বিরাজ করছে। ক্ষতিসাধিত হচ্ছে ব্যবসায়ীরা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন্যায় প্লাবিত হওয়ার পূর্বেই শেরপুর-জামালপুর সড়কের নন্দীরবাজার, পোড়ার দোকান ও শিমুলতলী এলাকার কজওয়েতে দুটি ব্রীজ নির্মান কাজ শুরু হয়।

[৩] এসময় শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখতে ব্রীজ নির্মানস্থলের পাশ দিয়ে বিকল্পদুটি বেইলী ব্রীজ নির্মান করা হয়। সম্প্রতি বন্যার পানির তোড়ে ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হয়। এতে দুই জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। গত ১৫ দিন পূর্বে বন্যার পানি নেমে গেলেও বিধ্বস্ত বেইলী ব্রীজ দুটি সংস্কার করা হয়নি। ফলে এ পথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হওয়ায় হালকা যানবাহন সিএনজি, অটোরিক্স, মটরসাইকেল পাঁচ কিলোমিটার দূর দিয়ে ঘুরে যাতায়াত করলেও ভারী যানবাহন গুলো চলাচল করতে পারছেনা এ পথে। ফলে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।

[৪] শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ ফিরোজ আল মামুন বলেন, দুই উপজেলার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সড়ক ও জনপথ বিভাগকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। শেরপুরের সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে নির্মান সামগ্রী ঘটনাস্থলে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সম্পাদনা: সাদেক আলী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়