শাহানুজ্জামান টিটু : [২] বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব বলেন, যারা রাতের অন্ধকারে জনগণের ভোটের বাক্স চুরি করে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসেছেন তারা কত নিলজ্জ দেখুন, করোনা মহামারী সময়ও তারা আইন করেছে, যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দুর্নীতির কারণে সারা বিশ্বের কাছে আমাদের মাথা হেঁট হয়েছে। সেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধিনে যেসব হাসপাতাল রযেছে সেই সমস্ত হাসপাতলের চোরগুলোকে ধরতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, যখন ভালো সময় থাকে তখন অনেকেই থাকেন। তখন ত্যাগীরাও থাকেন সুবিধাবাদীরাও থাকেন। যখন খারাপ সময় আসে তখন কিন্তু সবাই থাকে না। তখন অনেকেরই অসুখ হয় । অনেকেই অসুস্থতায় ভোগেন। অনেকের আবার ছেলে সন্তানের নানারকম সমস্যা হয় । অনেকে আবার বিদেশ চলে যান। অনেকে আবার দলের দুঃসময়ে, নেত্রীর দুঃসময়ে, আমাদের নেতার দুঃসময়ে উনারা যখন জেলে থাকেন তখন অনেকেই সেটিং এ যান। সেটিং এ গেলে অনেক ভালো থাকা যায়। কিন্তু শফিউল বারী বাবুরা কখনো সেটিংয়ে যাননি।
[৪] সোহেল বলেন, যারা শহীদ জিয়ার পরিবারকে পবিত্র আমানত মনে করে, যারা এই পরিবারকে বাংলাদেশের সম্পদ বলে মনে করে, যারা মনে করে নিজেরা কি পেলাম আর কি পেলাম না সেটি বড় নয়। যদি আমাদের নেত্রী ভালো থাকেন। যদি আমাদের নেতা ভালো থাকেন। তাহলে আমরাও ভালো থাকবো । তাদের জন্য শফিউল বারী বাবুর চলে যাওয়াটা অনেক বড় একটি ক্ষতি হয়ে গেছে।
[৫] শুক্রবার নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় বিএনপির সহ সংগঠনিক সম্পাদ আবদুল আউয়াল খান ও স্বেচ্ছাসেবকদলের প্রায়ত সভাপতি শফিউল বারী বাবুর মুত্যতে দোয়া ও স্মরণ সভায় হাবিব উন নবী খান সোহেল একথা বলেন।