আসিফুজ্জামান পৃথিল : [৫] পুলিশি নির্যাতনে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডকে হত্যার প্রতিবাদে রোববারও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে সহিংস বিক্ষোভ করেছেন মার্কিনিরা। বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে লস অ্যাঞ্জেলস ও ফিলাডেলফিয়ায়। সিএনএন, ফিনানশিয়াল টাইমস, ফক্স
[৬] ২৫ শহরে কারফিউ দিয়েও কোনও কাজ না হওয়ায় ১৫ রাজ্যে নামানো হয়েছে সামরিক বাহিনী ন্যাশনাল গার্ডস। ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউজ ঘিরে বিক্ষোভ করছেন বিক্ষোভকারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শহরটিতে ম্যাজিস্ট্রেসি চেয়েছে ন্যাশনাল গার্ডস। বেশ কিছু বিক্ষোভকারী প্রেসিডেন্ট ভবনের গেট ও ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে তারা এই নির্দেশনা চান।
[৭] যেখানে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সেই মিনেসোটায় ১০ হাজারের বেশি সেনাসদস্যকে সক্রিয় করা হয়েছে। যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে একটি রেকর্ড।
[৮] পেন্টাগন সকল ্যাাক্টিভ ডিউটি সেনা সদস্যকে স্ট্যান্ডবাই থাকার নির্দেশ দিয়েছে। এটিও এক বিরল ঘটনা। যুক্তরাষ্ট্রে কখনই এ ধরণের ঘটনা ঘটেনি।
[৯] গণমাধ্যমকর্মীদের ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনী প্রস্তুত আছে। চাওয়া মাত্রই আমরা তা মোতায়েন করতে পারবো।’
[১০] লসঅ্যাঞ্জেলসে জরুরী অবস্থা জারি করেছে প্রশাসন। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, ক্যালিফোর্নিয়ার মেয়র সকল ক্ষমতা কেন্দ্রীকরণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
[১১] মিনেসোটায় গ্রেফতার হয়েছেন কয়েক হাজার বিক্ষাভকারী, লসঅ্যাঞ্জেলসেও এই সংখ্যা কয়েক হাজার, নিউ ইয়র্কে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৩৪০ জন।
আপনার মতামত লিখুন :