মুনশি জাকির হোসেন : বেঁচে থাকার অধিকার সকলেরই আছে, আপনার যেমন এই অধিকার আছে, অন্যেরও তেমন আছে। উচ্চবিত্ত এবং উচ্চ মধ্যবিত্ত করোনা থেকে বাঁচার অধিকার নিয়ে আছে। নি¤œবিত্ত, হতদরিদ্ররা আছে ক্ষুধা থেকে বাঁচার অধিকারে। আপনি সচ্ছল, আপনি ২/৪ মাস বাড়িতে বসেই কাটাতে পারবেন। আপনি লকডাউন শিথিল নিয়ে আপত্তি করেছেন। আপানার এই আপত্তি যুক্তিসংগত হবে যদি আপনি গত ১ মাসে নি¤œবিত্তের এই ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলে থাকেন। যদি আপনি তাদের নিয়ে কথা না বলেন, তাহলে লকডাউন শিথিল করা নিয়ে আপনার কথা বলার অধিকার নেই, আপনার ইচ্ছা হলে শপিং মনে যাবেন, না হলে ঘরে থাকবেন। আপনাকে কেউ জোর করে শপিং মলে নিয়ে যাচ্ছে না।
অনেকেরই ধারণা পোশাক শ্রমিক, রিকশা, ভ্যান চালক, হকার, বস্তিবাসী শহরে পিকনিক করতে আসছে। যে নিয়তি আপনাকে উচ্চবিত্ত বানিয়েছে সেই নিয়তি অন্যদিকে হতদরিদ্র বানিয়েছে। উচ্চবিত্তর সুবিধা হলো, এক পরিবারে সর্বোচ্চ ৪ জন সদস্য। নি¤œবিত্তের পরিবারে ৬ থেকে ৭ জন সদস্য থাকে। ৬/৭ জনের খাবার প্রতিদিন যোগাড় করতে হয়। নিজের দিয়ে অন্যকে পরিমাপ করা পরিবার করুন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :