শিমুল মাহমুদ : [২] লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট বলেছেন, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ত্রাণসামগ্রী নিয়ে যদি কেউ নয়-ছয় করে, তাদেরকে জেলে পাঠানো হবে। চোররা দলীয় লোক হওয়ার কারণে কাউকে জেলে পাঠানো হচ্ছে না। এতে জনমনে হতাশা সৃষ্টি হয়েছে।
[৩] ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেন, ত্রাণসামগ্রী বিতরণের ব্যাপারে সরকারকে আরও কঠোর এবং যত্নশীল হতে হবে। মনে রাখতে হবে, কোনো অবস্থাতেই যেন অসহায়, হতদরিদ্র এবং নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের লোকেরা বাদ না পড়ে।
[৪] তিনি বলেন, দেশে অদ্ভূত সরকার, যাদের কাছে মানুষের কোনো মূল্য নেই। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এবং হতাহতের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ সরকার পদক্ষেপ না নিয়ে লকডাউন শিথিল করেছে।
[৫] এলডিপি সভাপতি বলেন, সরকার কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে শুধু যুক্তিতর্ক এবং টেলিভিশনের বক্তব্যের মধ্যে নিজেদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রেখেছে। এ মুহূর্তে লকডাউন আরও কঠোর করার প্রয়োজন। গত ২-৩ দিন যেভাবে লকডাউন অমান্য করা হয়েছে তাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।