মাসুদ আলম : [২] করোনার সংক্রমণ রোধে সারাদেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। এসময় জরুরি কাজ ছাড়া বাইরে বের হওয়া নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এরই মধ্যে কেউ জরুরি কাজে বা কেনাকাটার জন্য বের হলে ন্যূনতম দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
[৩] সংক্রমণ ঠেকাতে সারাদেশে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে ১০দিনের সাধারণ ছুটি। এসময় সবাইকে ঘরে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। এরই মধ্যে অনেকেই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিংবা ঔষধ কিনতে যাচ্ছেন নিকটস্থ দোকান বা ফার্মেসীতে। কিন্তু বিশ্ব এখন করোনভাইরাসের মহামারীতে জর্জরিত।
[৪] বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা হতে আরো একটু দেরি আছে। গুলশান-২ তে বেশকিছু ফার্মেসীতে দেখা যাচ্ছিল সাধারণ জনতাকে। ক্রেতাগণ স্বচ্ছন্দে নির্দিষ্ট দূরত্বে লাল বৃত্তে চিহ্নিত স্থানে অবস্থান করে ওষুধ ক্রয় করছেন। কিন্তু করোনাভাইরাস যেহেতু একটি সংক্রামক রোগ। তাই রাস্তায় নেমে জনসাধারণকে বিশেষজ্ঞদের দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী ন্যনূতম দূরত্ব বজায় রাখার আহ্বান জানান ডিএমপির গুলশান বিভাগ।
[৪] গুলশান বিভাগের এডিসি (অ্যাডমিন) সৈয়দ মামুন মোস্তফা জানান, ডিসি স্যারের নির্দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে জনসাধারণকে বোঝানো হচ্ছে কীভাবে ন্যনূতম দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যাতে তিনি, তার পরিবার, আমি-আমরা সকলে নিরাপদ থাকতে পারি।