রাশিদ রিয়াজ : [২] অর্থ সহায়তার আড়াই’শ বিলিয়ন দেয়া হবে সরাসরি ব্যক্তি ও পরিবারকে। সাড়ে তিন’শ বিলিয়ন ডলার পাবেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঋণ হিসেবে, আরো আড়াইশ বিলিয়ন ডলার বেকারত্ব ইন্স্যুরেন্স বেনিফিট হিসেবে এবং ৫শ বিলিয়ন পাবে ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিগুলো ঋণ হিসেবে। সিএনএন
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের যেসব নাগরিকের আয় বছরে ৭৫ হাজার ডলার বা কম তারা নগদ সহায়তা পাবেন ১২’শ ডলার, দম্পতিদের মধ্যে যাদের বেতন ১৫ লাখ ডলার তারা পাবেন ২৪’শ ডলার, তাদের প্রত্যেক শিশুর জন্যে ৫’শ ডলার পাবেন। এছাড়া আয়ের ওপর ভিত্তি করে একক ৯৯ হাজার ও দম্পতিদের ছেলেমেয়ে ছাড়া দেয়া হবে ১ লাখ ৯৮ হাজার ডলার।
[৪] হোয়াইট হাউসের আইন বিষয়ক পরিচালক এরিক উয়েল্যান্ড বলেন আর্থিক সহায়তার ব্যাপারে সিদ্ধান্তে পৌঁছা সম্ভব হয়েছে। সিনেট নেতা মিচ ম্যাককনেল এধরনের সহায়তার সিদ্ধান্ত ঐতিহাসিক।
[৫] অধিকাংশ মার্কিন নেতা এ সহায়তা প্যাকেজকে যুদ্ধকালীন সময়ে জাতির জন্যে বিনিয়োগ বলে অভিহিত করেন।
[৬] আবেদন ছিল ৬ ট্রিলিয়ন সহায়তার। করেনাভাইরাসজনিত অর্থনৈতিক ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে শেষ পর্যন্ত ২ ট্রিলিয়নের সহায়তা প্যাকেজ নিয়ে হোয়াইট হাউস ও সিনেটের নেতারা ম্যারাথন আলোচনায় অংশ নেন। মার্কিন কংগ্রেসের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে ব্যয়বহুল সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন।
[৭] তবে প্রয়োজন হলে এধরনের অর্থ সহায়তা বিল থেকে বিনিয়োগ বা ঋণ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার পরিবার, অন্যান্য শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা ও কংগ্রেসের সদস্যরা আটকে দিতে পারবেন।
আপনার মতামত লিখুন :