শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ২২ মার্চ, ২০২০, ১১:৪৯ দুপুর
আপডেট : ২২ মার্চ, ২০২০, ১১:৪৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পোশাক খাতে বায়ারদের ভিন্ন মতামতের কারণেই সচল রাখা হচ্ছে কারাখানাগুলো, দ্রুত বন্ধ করার পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়েছে বিজিএমইএ

শরীফ শাওন : [২] বিজিএমইএ’র মূখপাত্র জানান, সংশ্লিষ্ট খাতের দেশি ও বিদেশি অনেক বায়ার চলমান করোনা সংকটে কারখানাগুলো বন্ধের পক্ষে। তবে তাদের একাংশ বলছেন, চলতি উৎপাদন শেষে বন্ধ করা হোক। কারখানা বন্ধে কাজ থাকা অনেক বায়ার ক্ষতির মুখে পড়বেন উল্লেখ করে, বিপক্ষে অবস্থান করছেন।

[৩] তিনি আরও জানান, বায়ারদের তিন ধরনের মতামতের সমন্বয়হীনতার কারণে সিদ্ধান্ত নিতে সময় লাগছে। হঠাৎ করে এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিলে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন বায়ার ও ব্যবসায়ীরা।

[৪] কারখানা মালিকরাও বন্ধের বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রকাশ করছেন। তাদের একাংশ বলছেন, কাজ থাকা সত্ত্বে ও কারাখানা বন্ধ করলে শ্রমিকদের বেতন কিভাবে দেব।

[৫] এ বিষয়ে বলেন, আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পূর্বে জনস্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। তাই পোশাক কারখানা বন্ধে ইতোমধ্যে আমরা সরকারের সহযোগিতা চেয়ে একটি আবেদন দিয়েছি। আবেদনে শ্রমিকদের মুল বেতনের ৫০ শতাংশ দিয়ে ছুটি দেয়ার কথা জানানো হয়। এছাড়াও শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে পোশাক কারখানাগুলোর শ্রমিকদের ডাটাবেজ তৈরির বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।

[৬] তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠনের (বিজিএমইএ) পক্ষ থেকে জানানো হয়, কারখানা বন্ধ হলে ৫ কোটি মানুষের জীবিকা নিয়ে সমস্যা তৈরি হবে। ছুটি দেয়ার ২ সপ্তাহ পর টাকা শেষ হলে তারা পরিবার নিয়ে কিভাবে চলবেন।

[৭] শ্রমিক সংগঠণগুলোর দাবি, করোনা ভাইরাস আক্রান্তে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন পোশাক শ্রমিকরা। সম্প্রতি সরকার থেকে জনসমাগম বন্ধের বিভিন্ন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কারখানাগুলোতে হাজার হাজার শ্রমিকের জনসাগম, নেই করোনা প্রতিরোধের পরিবেশ। তাই মহামারি প্রতিরোধে কর্মীদের সবেতনে ১৫ দিনের ছুটি দেয়ার দাবি জানান তারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়