নিজস্ব প্রতিবেদক : [২] ফেডারেশনের সাংগঠনিক নিস্ক্রিয়তার কারণে বাৎসরিক অনুদান বন্ধ করে দিয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল অ্যামেচার অ্যাথলেটিক ফেডারেশন (আইএএএফ)। এক কথায় আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশের অ্যাথলেটিকস। তবে শর্ত পূরণ করার পর আবারও সেটা ফিরে পাচ্ছে তারা।
[৩] তিন বছর আগে অ্যাডহক কমিটি গঠনের পর অবস্থার পরিবর্তন হয়। নতুন কমিটি ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকের যাবতীয় শর্ত পূরণ করলে বাৎসরিক ১৫ হাজার মার্কিন ডলার ছাড় শুরু করে আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।
[৪] ২০১৯ সালে বরাদ্দ বাড়িয়ে ১৫ হাজার থেকে ২৫ হাজার মার্কিন ডলার করেছিল আইএএএফ। নতুন বছরে সেটা বেড়ে হয়েছে ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০২০ সালে বাংলাদেশ নতুন বরাদ্দ পাবে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রকিব মন্টু।
[৫] ‘আমাদের কার্যক্রমে সন্তুষ্ট ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিক। তাই বরাদ্দ বাড়িয়েছে তারা। এই বছরে আমরা পাবো ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ হাজার মার্কিন ডলার বেশি’
[৬] ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের দাবী তারা দায়িত্ব নেয়ার পর আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছেন। তাদের সব আয়োজনে অংশগ্রহণ করেছেন এবং অভ্যন্তরীণ হিসাবনিকাশের রিপোর্টগুলো হালনাগাদ রেখেছেন। তাই আন্তর্জাতিক সংস্থাটি বরাদ্দ বাড়িয়েছে।