আসিফুজ্জামান পৃথিল: শুক্রবার আইনজীবী এ পি সিং দিল্লির পাতিয়ালা হাউজ কোর্টে দাবি করেন, তার মক্কেলরা সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন এবং প্রেসিডেন্টের কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে আগ্রহী। কিন্তু তিহার জেল কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না দেওয়ায় দণ্ডিতরা আপিল করতে পারছে না। দ্য হিন্দু, আনন্দবাজার
চার দণ্ডিতের মধ্যে বিনয় শর্মা এবং মুকেশ সিংয়ের রায় সংশোধনের আবেদন আগেই খারিজ করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। মুকেশের প্রাণভিক্ষার আবেদনও খারিজ করেছেন প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ। তার পরই তাদের ১ ফেব্রুয়ারি ফাঁসির দিন ধার্য হয়।
২০১২ সালে দিল্লির নির্ভয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার দণ্ডিতদের ফাঁসিতে ঝোলানোর রায় অনেক আগেই ঘোষিত হয়েছে। কিন্তু তার পর থেকে বারবারই নানা মামলা এবং আবেদনে ফাঁসি পিছিয়ে গিয়েছে। ৭ জানুয়ারি চার দণ্ডিতের ফাঁসির দিন ২২ জানুয়ারি ঘোষণা করেন আদালত। কিন্তু তার পরই প্রেসিডেন্টের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানায় মুকেশ। ফলে তা পিছিয়ে ১ ফেব্রুয়ারি তাদের ফাঁসি হওয়ার কথা। কিন্তু ফের দণ্ডিতরা আদালতের দ্বারস্থ হওয়ায় ওই দিনও তাদের ফাঁসি নিয়ে যথেষ্ট সংশয় তৈরি হয়েছে।