সাইদ রিপন : আজ বিকেলে নির্বাচন ভবনে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. আলমগীর। তিনি বলেন, নির্বাচনী আইন, সরস্বতী পূজা, এসএসসি পরীক্ষাসহ সব বিবেচনায় নিয়ে সর্বোত্তম দিন হিসাবে ৩০ জানুয়ারি ঠিক করা হয়েছিল।
হিন্দু স¤প্রদায়ের নেতাদের আবেদন ছিল ভোটের তারিখ পরিবর্তনের। কমিশনও তাদের সঙ্গে বসেছিল, তাদের কথা শুনেছে। কী কারণে ভোটের তারিখ ৩০ জানুয়ারি করা হয়েছে তাও বলেছেন। তারা আদালতে যে রিট করেছিল, আদালত সব পক্ষের কথা শুনে রিট খারিজ করেছেন। ফলে কমিশনের ভোট আয়োজনে বাধা নেই।
নির্বাচন আর পূজা একসঙ্গে হলে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি হতে পারে কিনা এ বিষয়ে সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সব বিবেচনা করেই নিয়েছে। তারাও (হিন্দু স¤প্রদায়) জানেন আমাদের দেশের আইনকানুন মেনে চলতে হয়। ঢাকায় নির্বাচন জমে উঠেছে, সেখানে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটবে সেটা মনে করি না। তারা যেহেতু আদালতে গেছে, তাই আদালত যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেটা তারা মেনে নেবে। রংপুরের ভোটের সময় হিন্দুদের পূজা ছিল কোন সমস্যা হয়নি।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের মাধ্যমে শুনলাম তারা আপিল করতে পারেন, আপিলে কী আসে সেজন্য অপেক্ষা করতে পারেন। তবে পূজা এবং নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে। তাদের পূজায় যেন সমস্যা না হয় সে অনুযায়ী সব ব্যবস্থা করা হবে।