ইনডিপেনডেন্ট টিভি : ১৩ ডিসেম্বর বগুড়ায় পালন করা হয় হানাদার মুক্ত দিবস। বগুড়ায় মোট ৫টি বধ্যভূমির ৩টিই রক্ষণাবেক্ষনের অভাবে নষ্ট হতে চলেছ। পরিণত হয়েছে মাদকের আখড়ায় আবার কোনোটি খেলার মাঠ। প্রশাসন বলছে, শিগগিরই বধ্যভূমি সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়া হবে। এখনও মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা না হওয়ায় হতাশ মুক্তিযোদ্ধারা।
“বগুড়া রেলওয়ে স্টেশনের দক্ষিণ পাশেল জায়গায় ১৯৭১ সালে ২৩ এপ্রিল ১১ জন হত্যা করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা। ওই হামলায় বড় ৩ভাইকে হারান স্থানীয় আব্দুল ওয়াদুদ।
“রেলস্টেশন এলাকার ২টি বধ্যভূমির একটিতে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ হলেও অপরটি অরক্ষিত। সংরক্ষণ হয়নি নাড়ুলি বধ্যভূমিও। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দাবি, জেলায় এখনও অনেক গণকবর চিহ্নিত করা হয়নি বলে দাবি উঠেছে, এসব ধ্যভূমি সংরক্ষণের দাবি জনান তারা।
স্থানীয় জেলা কমান্ডার রুহুল আমিন বলেন, অযত্নে থাকা বধ্যভূমি সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।অপরিষ্কার অপরিছন্ন অনেকেই সামাজিকভাবে কুসংস্কার হয়ে থাকে, যার জন্য আমরা চাচ্ছিলাম সম্পুর্ণভাবে সংস্কার হোক।
“উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা আজিজুল বলেন, আমাদের গৌরবের জিনিস আমাদেরকে অবশ্যই সংরকক্ষণ করতে হবে। ভবিষ্যতে যেন আরো কিছু করতে পারি সে চেষ্টা করে যাবো। অনুলিখন : জেবা আফরোজ
আপনার মতামত লিখুন :