শিরোনাম
◈ চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস এডিবির: রফতানি-উৎপাদনে ধীরগতির প্রভাব ◈ দেশে ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান নেই, ব্যাংক খাতের ৮০% অর্থ নিয়ে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ◈ চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক পাঁচ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার ◈ ওজন কমাতে র‍্যাব কর্মকর্তাকে যে উপদেশ দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বড় ইভেন্টে ঝুঁকি, ভারতের সেই মাঠ থেকে সরে যেতে পারে বিশ্বকাপ ◈ মানব বীর্য প্লাজমার প্রতিক্রিয়ায় লিথুয়ানিয়ান নারীর গর্ভধারণে ব্যর্থতা! ◈ মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা ◈ নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টিপাত ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি: কিছু জেলায় আবারও বন্যার শঙ্কা ◈ বিমানবন্দর থেকেই আরও ৮০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া ◈ গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, হাতেনাতে ৫ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ০৮ মে, ২০১৯, ০৬:৫১ সকাল
আপডেট : ০৮ মে, ২০১৯, ০৬:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাসের হার বাড়লেও জিপিএ ৫ কমার পেছনে অংক প্রশ্নকে দায়ী করেছে একাধিক শিক্ষাবোর্ড

নুর নাহার : এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার বাড়লেও জিপিএ ফাইভ না পাওয়ার পেছনে অঙ্ক পরীক্ষার প্রশ্ন কঠিন হবার কথা বলছেন কেউ কেউ তবে তা মানতে রাজি নন ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান। তার মতে গ্রাম অঞ্চলে অঙ্ক এবং ইংরেজির ভালো শিক্ষকের অভাব রয়েছে। আর যেসব মাদ্রাসার একজনও পাস করতে পারেনি সেগুলো বেশির ভাগই ননএমপিএ ভুক্ত।- ডিবিসি টেলিভিশন

এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় এবার পাশের হার ৮২. ২০ শতাংশ। গতবার ছিলো ৭৭.৭৭ শতাংশ। পাসের হার বাড়লেও কমেছে জিপিএ ৫ এর সংখ্যা। অঙ্ক পরীক্ষার প্রশ্ন কঠিন হওয়ায় সার্বিক ফলাফলে প্রভাব পড়েছে বলে দাবি কয়েকটি শিক্ষাবোর্ডের।

তবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, মানবিকের শিক্ষার্থীরা অঙ্ক এবং ইংরেজিতে একটু বেশি খারাপ করছে। সেকারণেই মোট পাশের হারে প্রভাব পড়ছে। প্রশ্ন কঠিন বা সহজ এটি অপেক্ষিক বিষয়। একটি প্রশ্নে মেধাবী, মধ্যমান ও নি¤œমান সব ধরণের শিক্ষার্থীদের যাচাই করার সুযোগ থাকে। পাশ করারও সুযোগ থাকে।

এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৫৮৩টি। গতবার ছিলো ১৫৭৪টি। একজনও পাস করেনি এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১০৭টি। যার মধ্যে রাজশাহী, যশোর, দিনাজপুরে একটি করে বরিশালে ২টি, কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের ৪৩টি এবং মাদ্রাসা বোর্ডের ৫৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি। গেলবার মাদ্রাসা বোর্ডের এর সংখ্যা ছিলো ৯৬টি।

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ কে এম ছায়েফ উল্যাহ বলেন, ৫৯ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পরীক্ষার্থী সংখ্যা মাত্র ২৩৬ জন। আমরা এবার যদি আরো কঠোরতা অবলম্বন করি, দিক নির্দেশনা দেই, জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসি আমি মনে করি এটি আর থাকবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়