শিরোনাম
◈ মানবাধিকার অফিস স্থাপনে প্রাথমিক সম্মতি, ঢাকায় তিন বছরের জন্য জাতিসংঘের শাখা কার্যালয় ◈ মুরাদনগরের ঘটনা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার করবে সরকার: উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ◈ এনবিআরের আন্দোলন পরিকল্পিত ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী: প্রধান উপদেষ্টা দপ্তরের সতর্কবার্তা ◈ ফৌজদারি কার্যবিধিতে বড় পরিবর্তন: ভুয়া মামলা ও গ্রেফতার বাণিজ্য ঠেকাতে নতুন বিধান ◈ মুরাদনগরের ধর্ষণ মামলায় নতুন মোড়: স্বামীর পরামর্শে ভুক্তভোগীর ‘স্বেচ্ছায়’ মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ◈ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবশেষে সাহসী সিদ্ধান্ত জর্ডানের ◈ ‘মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচি স্থগিত, বিকেলে আন্দোলকারীদের সঙ্গে বসবেন অর্থ উপদেষ্টা ◈ উত্তরায় ‘মব’ সৃষ্টি করে হোটেল দখলের চেষ্টা, গ্রেপ্তার ৯ ◈ ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো সরকার ◈ যে কারণে মারা গেলেন "কাটা লাগা" গানের মডেল শেফালী (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:৫১ সকাল
আপডেট : ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৬:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হারিয়ে যাচ্ছে আঞ্চলিক গান ও বাংলা গানের সুর বললেন, সরোয়ার চৌধুরী

মঞ্জুর মোর্শেদ : আঞ্চলিক গানের গবেষক সরোয়ার চৌধুরী বলেন, হারিয়ে যাচ্ছে আঞ্চলিক গান ও বাংলা গানের সুর। আঞ্চলিক গান ,বাউল,মুর্শেদী, পুরোনো দিনের কিৎসা ও বাংলা গানের সুর হারাতে বসেছে। আজকে সবাই পাশ্চ্যত্যের দিকে ঝুকে পড়েছে। হিন্দি , ইংরেজি ও ব্যান্ড সংগীত যেন আজ নিত্য সঙ্গি। বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতি ইতিহাস হারিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান ভাষার মাস এ ভাষার মাসে দরকার ছিল বাংলাভাষায় আঞ্চলিক গান,বাংলা গান ,ভার্টিয়ালী , মুর্শেদী এ ধরনের গান নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। বাংলার এ গানের ঐতিহ্যকে লালন করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। আমাদের নাই কোন প্রশিক্ষণ নাই কোনো আয়োজন। কিভাবে টিকে থাকবে বাংলার ইতিহাস ঐতিহ্য সে দিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। তাই আজ বাংলা গান সুর বিলুপ্তির পথে। সূত্র : ডিবিসি রাজকাহন

তিনি বলেন , শহরে কিছু গান হচ্ছে যা কৃত্রিম তেরি। তা শুধু মাত্র বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপনের জন্যই দুই তিন লাইনের জন্য তেরি হয়। এটা মানুষের মনে আকর্ষণ করে না। শুধুই খালি বিজ্ঞাপন।

তিনি মনে করেন, আঞ্চলিক গান যে হারিয়ে যাচ্ছে এতে করে সরকারের বিভিন্ন সহযোগিতা করা প্রয়োজন। সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছিনা। সরকার যদি আমাদের সহযোগিতার হাত বাড়ায় তাহলে আমরা এ ইতিহাস ঐতিহ্য সংরক্ষন করতে পারবো।

তিনি বলেন, আমাদের কারোরই বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার যেন দায়িত্ব নেই। কারোর কোনো ভুমিকা নেই সবাই উদাসীন। আমার কাছে অনেক পুরাতন পান্ডুলিপি আছে কেউ সংগ্রহ করতে চাইলে সংগ্রহ করতে পারেন। আমি স্বেচ্ছায় সহযোগিতা করবো। কোনো ধরনের বিনিময় নেবো না। বিলুপ্তের হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে আমাদের আঞ্চলিক গানের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে কিছুটা হলে ও আমরা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ঐতিহ্য বাংলা গানের সুমধুর সুর সংরক্ষণ করতে পারবো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়