শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৩৭ সকাল
আপডেট : ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৪:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন ব্যতিক্রম : ইলিয়াস কাঞ্চন

মোহাম্মদ আবদুল অদুদ : চলচ্চিত্র অভিনেতা ও নিরাপদ সড়ক চাই’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, নানা প্রতিকূলতাসহ সব কিছুর মধ্য দিয়ে আজ আমি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের দীর্ঘ ২৪ বছর পার করলাম। তিনি বলেন, অনেক মানুষ অনেক কিছু করে কিন্তু ধরে রাখতে পারে না। আমি তো এই নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনকে দীর্ঘ দুই যুগ ধরে পরিচালিত করতে পারছি। আমরা শুধু ধরে রাখা নয়, আমরা ভাবি এই কাজটার মাধ্যমে ব্যতিক্রমভাবে কিভাবে আরো ভাল কিছু করা যায়? আমাদের অর্থনীতির সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বড় বড় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করে। আমরাও করতাম। আমরা ভাবলাম, আমরাও তো তাহলে সবার মতো হয়ে গেলাম। আমরা আসলে ব্যতিক্রমভাবে সবকিছু করতে চাই। একদিন ভাবলাম ডেইলি পাঁচ টাকা করে জমাই। উদ্ভাবিত হলো, একটা মাটির ব্যাংকে আমরা ডেইলি ৫ টাকা করে রাখি, এভাবে রেখে ২০০০ টাকা করে প্রত্যেকে জমিয়েছি। আমাদের এই নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনে ৫৫ সদস্যের কমিটি আছে। আমরা সবাই মিলে টাকা জমাই। এই জমানো টাকায় ৬ জন পঙ্গুব্যক্তির চিকিৎসা আমরা করেছি, কৃত্রিম পা দিয়েছি। এর মধ্যে ২ জন ছাত্র, তারা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছিল। এই যে আমরা ভাল কাজগুলো করছি, আমরা যে আনন্দ পাচ্ছি, আমার সাথে যারা কাজ করছেন, তারাও আনন্দ পাচ্ছেন। আমরা সবাইকে আনন্দ দিতে পারছি, এজন্য ভাল কাজগুলো করতে পারছি।

আমরা যখন মহা সমাবেশ করি, তারা রেজিষ্ট্রেশন করে। আমরা তাদেরকে দুপুরে এক বেলা মাত্র খাবার দেই। এই রকম সংগঠন কোথায়? এটা সবার জন্য উদাহরণযোগ্য সংগঠন হতে পারে। আমি আমাদের সদস্যদের বলে দিই, তোমরা যেখানেই যাবে সেখানে বলবে আমি ইলিয়াস কাঞ্চনের সংগঠনের কর্মী। এখানে কোনো চাঁদাবাজি নেই। ধান্দাবাজি নেই। নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে আমরা নাস্তা খাই। আমার নিরাপদ সড়কের প্রতিটি কর্মীকে একটা কথা বলি, ইলিয়াস কাঞ্চন একজন নয়, তোমরা প্রত্যেকেই এক একজন ইলিয়াস কাঞ্চন।

সম্পাদনা : খন্দকার আলমগীর হোসাইন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়