সাদেক আলী: টিকে থাকতে জয়ের কোনো বিকল্প নেই। তাই গোলের তাড়না দেখা গেল সেনেগালের মধ্যেই বেশি। বল দখলে পিছিয়ে থাকলেও আক্রমণে অনেক এগিয়ে থাকল তারা। পরে প্রয়োজনের সময়ে রক্ষণেও ভালো করল। সব ক্ষেত্রেই একুয়েডরের চেয়ে এগিয়ে থেকে শেষ ষোলোয় জায়গা করে নিল সেনেগাল। বিডিনিউজ, আরটিভি
কাতারের খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) সেনেগালের পক্ষে জয়সূচক গোল দুটি করেন ইসমাইলরা সার ও কালিদু কৌলিবালি। ইকুয়েডরের পক্ষে একটি গোল শোধ করেন মোইসেস কাইসেদো।
এবারের বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরে ব্যাকফুটে ছিল সেনেগাল। দ্বিতীয় ম্যাচে কাতারকে হারিয়ে ৩ পয়েন্ট নিয়ে বিশ্বকাপে নিজেদের টিকিয়ে রেখেছিল সেনেগাল। এবার গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ইকুয়েডরকে কাঁদিয়ে পরের রাউন্ডে জায়হা করে নিলো সেনেগালিয়াজরা।
অন্যদিকে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে কাতারকে হারিয়ে দারুণ শুরু করেছিল ইকুয়েডর। দারুণ আত্মবিশ্বাসী দলটি দ্বিতীয় ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে করেছিল ড্র। তবে সেনেগালের বিপক্ষে পেরে উঠল না এন্নের ভ্যালেন্সিয়ারা। হেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন দলটির ফুটবলাররা।
খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এদিন প্রথমার্ধে ইসমাইলা সারের গোলে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে বিরতিতে যায় সেনেগাল। দ্বিতীয়ার্ধের ৬৭তম মিনিটে মোয়েসেস সেইসিডো ইকুয়েডরের পক্ষে গোল করে ম্যাচে সমতা ফেরায়।
তবে এর ৩ মিনিট পরে সেনেগালের অধিনায়ক কালিদো কোলিবালি ইকুয়েডরের জালে জয়সূচক গোল করে বসেন। ম্যাচের বাকি সময় চেষ্টার সব চালিয়েও ম্যাচ ড্র করতে পারেনি ইকুয়েডর।
আপনার মতামত লিখুন :