রিয়াদ হাসান: রোববার বিকেলে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জিয়া স্মৃতি পাঠাগার থেকে এ সব পাঠাগারের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, মুন্সিগঞ্জ, কক্সবাজার, ঠাকুরগাঁও, মানিকগঞ্জ, ঝিনাইদহ, খাগড়াছড়ি, জয়পুরহাট, যশোর, রাজবাড়ীতে দলের কার্যালয়ের ভেতরে এ সব পাঠাগার তৈরি করা হয়েছে।
এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সকলকে বই পড়তে হবে। একটা অনুরোধ থাকবে, যারা আজকে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন, জেলাগুলো যারা তড়িঘড়ি করে এই পাঠাগার তৈরি করলেন অনেকই সুন্দরভাবে পাঠাগার সাজিয়ে দিয়েছেন। শুধু সাজালে চলবে না, বইগুলো রেখে দিলে চলবে না, বইগুলো যেন পড়া হয় তার ব্যবস্থা করতে হবে।
বর্তমান সরকার পাঠাগার ধবংস করে দিয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আপনারা কতটুকু জানেন জানি না, আমি জানি আগে প্রতিটি জেলায় সরকারিভাবে পাঠাগার নির্মাণ করা হতো এবং সেখানে বরাদ্ধ দেওয়া হতো, প্রচুর বইপত্র দেওয়া হতো। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র একটা আছে সেই গ্রন্থকেন্দ্র থেকে বইপত্রগুলো সেখানে (বিভিন্ন পাঠাগারে) পাঠানো হতো প্রতিবছর। এখন সব বন্ধ হয়ে গেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, পাঠাগারের আন্দোলনই এখন নেই। এই আন্দোলনটা আমাদের তৈরি করতে হবে। আজকে আপনারা যে ১৫টা জেলায় পাঠাগার উদ্বোধন করলেন এটাকে আন্দোলনের পরিণত করতে হবে। সবাই এই কাজ করে না, যারা করে তাদেরকে উৎসাহিত করতে হবে।
জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম সভাপতিত্বে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ অনলাইনে যুক্ত থাকার ১৫টি জেলার নেতারা বক্তব্য দেন। সম্পাদনা: এল আর বাদল
আরএইচ/এলআরবি/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :