শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০২২, ০৭:১২ বিকাল
আপডেট : ২৭ নভেম্বর, ২০২২, ০৩:৩৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুমিল্লায় সমাবেশের আগে ‘পরিবহন ধর্মঘট’ না ডাকার কারণ

কুমিল্লায় সমাবেশ প্রস্তুতি

নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল শনিবার কুমিল্লার ঐতিহাসিক টাউন হল মাঠে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির মহাসমাবেশ। দলটির নেতারা বলছেন, মহাসমাবেশে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটানো হবে। তবে বিভাগীয় সমাবেশগুলোর মধ্যে কুমিল্লা খানিকটা ব্যতিক্রমী হতে। কেননা আগের সমাবেশগুলোতে দু'দিন আগে থেকে সংশ্নিষ্ট এলাকায় ‘পরিবহন ধর্মঘট’ ডাকা হলেও কুমিল্লার বেলায় তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। সমকাল

বিএনপির দলীয় সূত্র বলছে, ‘পরিবহন ধর্মঘট’ এর শঙ্কায় সমাবেশ সফল করতে বিএনপির আশপাশের জেলার নেতাকর্মীদেরকে আগেভাগেই কুমিল্লায় পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে বুধবার বিকেলে পরিবহন নেতারা ধর্মঘট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর পর স্বস্তি ফেরে দলটিতে।

পরিবহন ধর্মঘট না ডাকার কারণ: 

এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের সভাপতি অধ্যক্ষ কবির আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, অন্য বিভাগীয় শহরে ধর্মঘট আহ্বান করার কারণ হলো সেখানকার পরিবহন নেতারা তাদের কিছু দাবি আদায়ের কথা বলেছিলেন। আমাদের কোনো দাবি থাকলে অবশ্যই আমরাও সেটিই করতাম।

তিনি বলেন, ‘ধর্মঘট দিতে সরকারের পক্ষ থেকে যদি চাপ থাকত কিংবা সমিতির কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত থাকত, তাহলে আমাদের ওপরও তো চাপ থাকত। কই, এমন তো চাপ ছিল না।’ তিনি বলেন, ‘পরিবহন সমিতি একটি ব্যবসায়ী সংগঠন, এখানে বিএনপি সমাবেশ করতে চায় করুক, আমরা বেহুদা ধর্মঘট দেব কেন?’

পরিবহন সমিতির একাধিক নেতা বলেন, ‘ধর্মঘট দিতে কেউ কেউ মতামত দিলেও তা সফল করা নিয়ে অনেক চ্যালেঞ্জিংয়ের বিষয়টি উঠে আসে। কুমিল্লার ওপর দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম, কুমিল্লা-সিলেট, কুমিল্লা-চাঁদপুর-নোয়াখালী, কুমিল্লা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট রেল সড়ক গেছে। যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হয়ে পড়ত। তাই এসব এলাকার পরিবহন-সংশ্নিষ্টরাও ধর্মঘট দিতে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেননি।’ সম্পাদনা: নাহিদ হাসান

এনএইচ/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়