শিরোনাম
◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মুজিবনগর দিবস বাঙালির শৃঙ্খলমুক্তির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০১:১৮ রাত
আপডেট : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০১:১৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একালের কবি-লেখকরা পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে বঙ্কিমচন্দ্রের জ্ঞাতিভাই!

কুলদা রায়

কুলদা রায়: ১৮৮০ সালের ১ জানুয়ারি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও ১৮৯২ সালের ১ জানুয়ারি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে ইংরেজ সরকারের তরফ থেকে সর্বোচ্চ সম্মানজনক সি.আই.ই. পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা দেওয়া হলো। পুরস্কার গ্রহণের দিন ঈশ্বরচন্দ্র কলকাতা থেকে কার্মাটাঁড় চলে গেলেন। দুদিন পরে ফিরলেন। পরে একদিন দেখলেন দু’জন সরকারি কর্মচারী পুরস্কার স্বরূপ একটি সোনার মেডেল নিয়ে তার দুয়ারে উপস্থিত। তারা বিদ্যাসাগরের হাতে সেগুলো দিয়ে বখশিস চাইলেন। 

বিদ্যাসাগর তাদের বললেন, পয়সা দিতে পারব না। বরং এই সোনার মেডেলটি নিয়ে স্যাকরার দোকানে বিক্রি করে দু’জনে টাকা ভাগাভাগি করে নাও। তবে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার পেয়ে খুব বাক-বাকুম হয়েছিলেন। চোগা-চাপকান পরে লাটসাহেবের কাছ থেকে উপাধিও গ্রহণ করেছিলেন। আমাদের এইকালের কবি-লেখকরা পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে বঙ্কিমচন্দ্রের জ্ঞাতিভাই। লেখালেখিতে নয়। তাঁরা যেকোনো প্রকারেই হোক না পুরস্কার পেতে ভালোবাসেন। পুরস্কার গ্রহণ করতে আরও বেশি পছন্দ করেন। পুরস্কারই তাদের লেখক-জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য- লেখালেখি নয়। এ কারণেই মনে রাখার মতো লেখাপত্র পাই না। ফেসবুক থেকে 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়