শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০১:১৮ রাত
আপডেট : ২৬ নভেম্বর, ২০২২, ০১:১৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একালের কবি-লেখকরা পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে বঙ্কিমচন্দ্রের জ্ঞাতিভাই!

কুলদা রায়

কুলদা রায়: ১৮৮০ সালের ১ জানুয়ারি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও ১৮৯২ সালের ১ জানুয়ারি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে ইংরেজ সরকারের তরফ থেকে সর্বোচ্চ সম্মানজনক সি.আই.ই. পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা দেওয়া হলো। পুরস্কার গ্রহণের দিন ঈশ্বরচন্দ্র কলকাতা থেকে কার্মাটাঁড় চলে গেলেন। দুদিন পরে ফিরলেন। পরে একদিন দেখলেন দু’জন সরকারি কর্মচারী পুরস্কার স্বরূপ একটি সোনার মেডেল নিয়ে তার দুয়ারে উপস্থিত। তারা বিদ্যাসাগরের হাতে সেগুলো দিয়ে বখশিস চাইলেন। 

বিদ্যাসাগর তাদের বললেন, পয়সা দিতে পারব না। বরং এই সোনার মেডেলটি নিয়ে স্যাকরার দোকানে বিক্রি করে দু’জনে টাকা ভাগাভাগি করে নাও। তবে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার পেয়ে খুব বাক-বাকুম হয়েছিলেন। চোগা-চাপকান পরে লাটসাহেবের কাছ থেকে উপাধিও গ্রহণ করেছিলেন। আমাদের এইকালের কবি-লেখকরা পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে বঙ্কিমচন্দ্রের জ্ঞাতিভাই। লেখালেখিতে নয়। তাঁরা যেকোনো প্রকারেই হোক না পুরস্কার পেতে ভালোবাসেন। পুরস্কার গ্রহণ করতে আরও বেশি পছন্দ করেন। পুরস্কারই তাদের লেখক-জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য- লেখালেখি নয়। এ কারণেই মনে রাখার মতো লেখাপত্র পাই না। ফেসবুক থেকে 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়