আবদুল হাই সঞ্জু: বাংলাদেশে জঙ্গি ইস্যু আবারও আলোচনায়। বিশ্লেষকদের একাংশ বলছেন, এগুলো নাটক। বিশ্লেষকদের আলোচনায় আরও একটা রসদ যোগ করি। বাংলাদেশ ভারতের ‘সীমান্ত হাট’ আবারও খুলতে শুরু করেছে। মনে আছে, মহামারির শুরু থেকে গুম একেবারে কমে গিয়েছিল? কারণ ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তে কড়াকড়ি ছিল। বাজার এমন একটা জায়গা যেখানে ভালো মানুষকেও যেতে হয়, সমাজের খারাপ মানুষেরও সমাবেশ হয় বাজারেই।
সীমান্ত হাটগুলোতে নিবন্ধিত ক্রেতা-বিক্রেতার সমাবেশ হলেও এদের মাধ্যমেই দুই দেশের অপরাধী চক্রের সেতুবন্ধন সৃষ্টি হওয়া সম্ভব। আবার এসব অপরাধীদের দিয়ে দুই দেশের ইনটালিজেন্স গুম, খুন, মানবপাচার করিয়ে নেয়ারও সুযোগ বৃদ্ধি পায়। শেখ হাসিনা নতুন, নতুন সালাউদ্দিন আহমেদকে ধরে ভারতে পাঠিয়ে দিতে পারবেন। আর নরেন্দ্র মোদী তাঁর অপছন্দের লোকগুলোকে পাগল বানিয়ে পাঠিয়ে দিতে পারবেন বাংলাদেশে। বিএনপির আন্দোলন দমন করতে এবং পশ্চিমা দেশে জঙ্গি ইস্যু বিক্রি করতে সরকার আবারও গুমের পথে হাঁটতে পারে। আর এসব বর্ডার হাট হবে ষড়যন্ত্রের কেন্দ্র। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :