শিরোনাম
◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ নির্বাচনের মাঝেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:৫১ রাত
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১২:৫১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিমানবন্দরে ছবি বিতর্কটা ঠিক এরকম

সাব্বির আহমেদ

সাব্বির আহমেদ, ফেসবুক থেকে: সংবাদ সম্মেলনের প্রথম ভাগে কথা বলেন বাফুফের এক সুটকোট পরিহিত কর্মকর্তা। এর পাশেই বসা বাফুফের মহিলা কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ কথা বলেন। এরপর ঢাকা ব্যাংকের এক প্রতিনিধি কথা বলেন। এরপর গর্বিত অধিনায়ক সাবিনা খাতুন, তারপর কথা বলেন তাদের মেন্টর কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন। তাদের পাশে বসা সালাহউদ্দিন ও মুর্শেদি সাহেব। তারা তখনও বক্তব্য রাখেন। 

কোচের বক্তব্য শেষ হতে না হতেই ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সদলবলে আমলা সাহেবকে নিয়ে ঢুকে যান। যিনি কিনা ফুলের মালা পরেন সাবার আগেই৷ তারা কনফারেন্স রুমে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই চেয়ার ছেড়ে সরে যান কোচ ছোটন৷ ঘর্মাক্ত দেহে অধিনায়ক সাবিনা আর কোচ পেছনে গিয়ে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থাকেন। 
বিপত্তি তখন থেকেই শুরু মন্ত্রী এসেই চেয়ার টান দিয়ে বসে গেলেন। পাশের সালাহউদ্দিনকেও দ্রুত বসতে বললেন। মনে হচ্ছিল কিন্ডারগার্টেনে চেয়ার সিটিং প্রতিযোগিতা। এরপর ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করার সময়ও একেবারে পেছনে পড়ে রইলেন ছোটন ও সাবিনা। সাংবাদিকরা বলেও তাদেরকে সামনে আনতে পারলেন না৷ 

২য় পর্বে সচিব মহোদয় বক্তব্য রাখলেন। তার ঠিক পাশের চেয়ারে ধপাস বসে গেলে ওই যে কোট পরিহিত কর্মকর্তা। তার চেয়ারটা অপলক দৃষ্টিতে দেখছিলেন ছোটন সাহেব। শুরু হল বক্তব্যের পালা। 

হুট করেই ডেইলি স্টারের এক সাংবাদিক অভিব্যক্তি জানতে চাইলেন সাবিনার কাছে। তখন অনেক ভিড় ঠেলে তাকে মন্ত্রীর পেছনে দাড়িয়ে মাউথস্পিচ টেনেটুনে কথা বলতে হয়েছে।

তার কিছুক্ষণ পর ডিবিসির আরেক সাংবাদিক প্রশ্ন রাখেন কোচ রব্বানীর কাছে৷ ফুটবলারদের কোনো অপ্রাপ্তি কিংবা চাহিদা আছে কি না? কারণ তিনিই তাদের বাবার মতো অভিভাবক৷ তার কাছে এই উত্তর আছে। তখন তিনি এক কর্ণার থেকে মাঝে আসেন কষ্ট করে৷ একইভাবে টেনেটুনে কথা বলেন। অর্থাৎ ২য় পর্বে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই কথা বলতে হলো সাফজয়ী কোচ ও অধিনায়ককে। শেষদিকে একটু বিরক্ত নিয়ে আগেই কক্ষ ত্যাগ করলেন কোচ ছোটন।  

আর এইগুলো ভাইরাল হয়েছে৷ আর তা হবেই। কারণ উষ্মা শুরু তো বিমানবন্দর থেকেই মালা পরে আপনারাই আগে হাঁটলেন। 

তবে প্রথম পর্বে কোচ ও অধিনায়ক বসে কথা বলেছেন। আশা করি দুইটি বিষয়ই খোলাসা হয়েছে৷

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়