শাহীন খন্দকার: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানিয়েছেন, দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধের টিকা কর্মসূচি চলমান রয়েছে। টিকা কর্মসূচির শুরু থেকে সোমবার (২৩ মে) পর্যন্ত মোট ডোজ দেওয়া হয়েছে ২৬ কোটি ২ লাখ হাজার ৯১৪ ডোজ।
[৩] টিকা বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান এই তথ্য দিয়েছেন। দেশে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৮৭ লাখ ১৫ হাজার ৭০১ জন।
[৪] এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ১১ কোটি ৭২ লাখ ২৭ হাজার ৭৪ জন মানুষ। এছাড়া বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ১ কোটি ৪২ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় (২৩ মে) সারা দেশে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৮ হাজার ৩২৩ জনকে আর দ্বিতীয় ডোজ ৫৯ হাজার ৮৭৪ জনকে। বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৬৮ জনকে।
[৫] এসব টিকা দেওয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা। গত বছর ১ নভেম্বর বাংলাদেশে ১২-১৭ বছরের শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। তাদের মধ্যে এপর্যন্ত ১কোটি ৭৩ লাখ ২২ হাজার ৫০১ জনকে প্রথম ডোজ এবং দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১কোটি ৫৯ লাখ ১৫ হাজার ১২৬ জনকে।
[৬]বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে দেশে এপর্যন্ত ২ লাখ ২৪ হাজার ৪৪৫ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন। তাদের জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। দেশে করোনা টিকার নিবন্ধন শুরু হয় গত ২৭ জানুয়ারি। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ১৮ বছর বয়সী যেকোনো মানুষ এখন টিকা নিতে পারছেন।
আপনার মতামত লিখুন :