কূটনৈতিক প্রতিবেদক: কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প সফরকালে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, আমি যতবারই রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করি, জাতিসংঘের সংস্থা ও এনজিওগুলোর অক্লান্ত পরিশ্রম দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। আমি বাংলাদেশ সরকার, রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্বাগতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আমার চিন্তা ও সহানুভূতি অব্যাহত রাখব।
আমি বাংলাদেশ সরকার, রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্বাগতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আমার চিন্তা এবং সহানুভূতি অব্যাহত রাখব। আমি আন্তরিকভাবে আশা করি, মিয়ানমারে নিরাপদ, স্বেচ্ছায় এবং মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন শিগগিরই বাস্তবায়িত হবে।
ঢাকায় জাপান দূতাবাস এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি ডাব্লিউএফপির একটি ই-ভাউচার আউটলেট, আপসাইক্লিং সেন্টার, ইউনিসেফের একটি লার্নিং সেন্টার, ইউএনএইচসিআর-এর একটি দক্ষতা উন্নয়ন সাইট ও রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ক কমিশনারের অফিস পরিদর্শন করেন।
তিনি আইওএম-এর সুরক্ষা ও ক্যাম্প ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের পাশাপাশি ইউএনএইচসিআর-এর টেকসই ভূমি ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশগত পুনর্বাসন প্রকল্পও পর্যবেক্ষণ করেন। ২০১৭ সালের আগস্টে বিপুল পরিমাণ আগমনের পর থেকে জাপান আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং এনজিওগুলির মাধ্যমে কক্সবাজারের পাশাপাশি ভাসান চরে বিভিন্ন হস্তক্ষেপে ১৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অবদান রেখেছে। এই সহায়তার মধ্যে খাদ্য সহায়তা, স্বাস্থ্যসেবা, ওয়াশ, আশ্রয়, সুরক্ষা এবং লিঙ্গ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
টিআই/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :