শিরোনাম
◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ নির্বাচনের মাঝেই ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৫:১৪ বিকাল
আপডেট : ০২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:৩১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোহরাওয়ার্দীতে পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করায় বিএনপি সেখানে সমাবেশ করতে চায় না: তথ্যমন্ত্রী 

ড. হাছান মাহমুদ

আনিস তপন: ড. হাছান মাহমুদ আরো বলেছেন, আরেকটি কারণ হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই স্বাধীনতার ডাক দেন। এসব কারণেই সেখানে সমাবেশ করতে তাদের অনীহা। 'বুদ্ধিজীবী  হত্যার নীলনকশার দিন ১০ ডিসেম্বর কেন বিএনপির সমাবেশ' শীর্ষক মানববন্ধন কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এই কর্মসূচি আয়োজন করে।

হাছান মাহমুদ বলেন, ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশের তারিখ হিসেবে বেছে নেওয়ার কারণ হলো, যারা বুদ্ধিজীবীদের হত্যার সঙ্গে যুক্ত ছিল তাদের অনেকেই এখন বিএনপির নেতা। যে জামায়াতে ইসলামের নেতৃত্বে বুদ্ধিজীবী হত্যাযজ্ঞ হয়েছিল সেই জামায়াত এখন তাদের জোটের প্রধান সহযোগী। তাই যেদিন বুদ্ধিজীবী হত্যার মিশন শুরু হয়েছিল সেদিনই তারা সমাবেশের তারিখ হিসেবে বেছে নিয়েছে। আর যে দলের মহাসচিব বলেন পাকিস্তানই ভালো ছিল, তার এ দেশে রাজনীতির অধিকার নাই।

মন্ত্রী বলেন, বিএনপি বলেছে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ করবে। অথচ নয়াপল্টনে জায়গা হবে ৩০-৫০ হাজার মানুষের। রাস্তায় সমাবেশ করলে গাড়ি ভাঙচুর, নৈরাজ্য করা যাবে। এজন্য তারা নয়াপল্টনের প্রতি অটল। প্রধানমন্ত্রী তাদের সুবিধার্থে সোহরাওয়ার্দীতে অনুমতি দিয়েছিলেন।  তারা যাতে বেশি লোক সমাগম করতে পারে। তারা সমাবেশ করবে বলেই ছাত্রলীগের সম্মেলন দুদিন এগিয়ে আনা হয়েছে। সারাদেশে মাঠে সমাবেশ করেছে কিন্তু ঢাকায় নয় কেন?

পল্টনে সমাবেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্ট করলে সরকারকঠোর হতে বাধ্য হবে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, সারাদেশ থেকে অগ্নিসন্ত্রাসীদের এনে ঢাকায় বিশৃঙ্খলা করার লাইসেন্স দেওয়া হবে না। মানুষের শান্ত নিশ্চত করতে ঢাকার ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের নেতারা অবস্থান নেবে। বেশি বিশৃঙ্খলা হলে সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ

এটি/কেএ/এএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়