খালিদ আহমেদ: [২] জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড(এনসিটিবি)বলছে, দেরির মাত্রা অনুযায়ী এক থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত এনসিটিবির কোন কাজ পাবে না তারা। এরমধ্যে ১৭ প্রতিষ্ঠানকে ২০২৩ সাল থেকে পাঁচ বছর কোন কাজ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ৭১ টিভি
[৩] যদিও প্রতিষ্ঠানের নাম বদলে টেন্ডারে অংশ নেয়ার অভিযোগকে উড়িয়ে দিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। তবেএক্ষেত্রে এখনই কিছু করার নেই বলেও জানিয়েছেন এনসিটিবি চেয়ারম্যান।
[৪] চলতি বছর প্রায় চার কোটি শিক্ষার্থীকে ৩৪ কোটি বই বিনামূল্যেদেয়ার টার্গেট ছিলো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের। কিন্তু বার বার সময় বাড়ানোর পরেও নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীদেরহাতে বই তুলে দিতে পারেনি বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান।
[৫]এনসিটিবি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহম্মদ মশিউজ্জামানজানান, অঙ্গীকারনামা দিয়ে ছাড় পায় ছয়টি প্রতিষ্ঠান। তবে সংকট হবে যদি নিষিদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো নাম বদলে কাজেরআবেদন করে।
[৬] এনসিটিবির এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানালেও, নিন্মমানেরবই দেয়ার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধ ব্যবস্থা না নেয়ার সমালোচনা করেছেন মুদ্রন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন এখান থেকে বের হওয়ার উপায় এনসিটিবিরনিজন্ব উদ্যোগে বই ছাপা।