শিরোনাম
◈ এক ম্যাচ আগেই আয়ারল্যান্ডের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারলো বাংলাদেশ নারী দল ◈ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু অন্যায্যভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে : শফিকুল আলম ◈ জনগণের কাঙ্খিত আইনানুগ সেবা দিতে পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে : সিটিটিসি প্রধান ◈ ট্যুরিস্ট পুলিশের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন  মাইনুল হাসান ◈ বাংলাদেশ-ভারত উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান মমতার, শান্তিরক্ষী মোতায়েনের বিষয়ে দিলেন ব্যাখ্যা ◈ যেকোনও পরিস্থিতিতে দেশের জন্য রাজপথে থাকবো : অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা ◈ বাংলাদেশে এলএনজি রপ্তানিতে বহুজাতিক কোম্পানির আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে ◈ গোল্ডেন ধান চাষ করে সফল হয়েছেন মধুপুরের কৃষক ডা: শফিকুল ইসলাম ◈ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নওগাঁয় ◈ ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেবে না বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৭:৫৪ বিকাল
আপডেট : ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার মতো কোনো কাজ করছি না : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

মনিরুল ইসলাম  : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম  জানিয়েছেন, আমরা কোনো সংবাদপত্রের ওপর কোনো আক্রমণ সহ্য করব না। 

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়  রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

শফিকুল আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কোনো পত্রিকা বা কোনো টেলিভিশন বা কোনো নিউজ ওয়েবসাইট বন্ধ করা হয়নি। আমাদের তরফ থেকে, গোয়েন্দা সংস্থা থেকে একটা ফোন করা হয়নি কোনো সংবাদের বিষয়ে যে এই সংবাদটা নামান বা এই সংবাদটা ওঠান। একে টকশোতে নিতে পারবেন না বা একে অ্যাসাইনমেন্ট দিতে পারবেন না।

তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে এরকম চর্চা ছিল। কিন্তু আমাদের তরফ থেকে একটা কিছু বলা হয়নি। আমরা যদি মনে করেছি যে কোনো নিউজ ভুল হয়েছে, আমরা নম্রভাবে বলেছি যে এই নিউজটা ভুল, আপনারা একটু দেখেন। আমরা বিনয়ের সঙ্গে বলেছি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, অনেক সাংবাদিক জেনেশুনে গুজব ছড়িয়েছেন। আমরা সেগুলো ধরছিই না। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ব্যাপারে আমরা শতভাগ অঙ্গীকারবদ্ধ। গত তিন মাসে কাউকে বলিনি যে এই রিপোর্ট যাবে না কিংবা এটা কেন গেল, বলিনি।  

সম্প্রতি কয়েকজন সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন বাতিলের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা তথ্য মন্ত্রণালয় করেছে। তাদের অবশ্যই কোনো কারণ ছিল। গত ১৫ বছর অনেক সাংবাদিক স্বৈরাচারের কণ্ঠস্বর ছিলেন। তারা অন্যের কণ্ঠরোধ করার গ্রাউন্ড তৈরি করেছেন। অনেক সাংবাদিক সহিংসতাকে উসকে দিয়েছেন। এগুলো নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।

প্রেস সচিব বলেন, আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার মতো কোনো কাজ করছি না। অনেক সংবাদপত্র, টেলিভিশন স্বৈরাচারকে সাপোর্ট দিয়েছে। আমরা তাদের কাউকে কিছু বলছি না। সবাই চাই বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম থাকুক, মিডিয়া ইনস্টিটিউশনালাইজড হোক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়