এম.এ. লতিফ: [২] সোমবার (১০ জুন) অবৈধ সম্পদ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে তৌফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণের জন্য আদালতে উপস্থাপন করা হলে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তা গ্রহণ করেছেন।
[৩] সম্প্রতি দুদকের পক্ষ থেকে এ চার্জশিটের অনুমোদন দেওয়া হয়। চার্জশিটে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২), ৪(৩) ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।
[৪.১] ৩০ জুলাই, ২০২০ অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, তৌফিক ইমরোজ খালিদী এইচএসবিসি, ইস্টার্ন ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বিভিন্ন হিসাবে ৪২ কোটি টাকা জমা রেখেছেন।
[৪.২] যার বৈধ কোনো উৎস নেই। এই টাকা তিনি প্রতারণার মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র সৃষ্টি করে অবৈধ প্রক্রিয়ায় অর্জন করেছেন মর্মে তথ্য-উপাত্তে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। ওই অস্থাবর সম্পদ তৌফিক ইমরোজ খালিদী অসাধু উপায়ে অর্জন করেছেন, যা তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :