শিরোনাম
◈ ইন্টার মিলানকে ১-০ গোলে হারিয়ে স্বপ্নের শিরোপা ম্যানসিটির ◈ শেখ হাসিনার ১৫তম কারামুক্তি দিবস আজ ◈ ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুঁক করেও ইভিএমে ভূত-প্রেত পাওয়া যায়নি: সিইসি ◈ মণিপুরে ছিনতাই হওয়া অস্ত্রশস্ত্র জমা দিতে বাক্স বসালেন বিজেপি বিধায়ক ◈ পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাতে ২৮ জনের মৃত্যু, আহত ১৪০  ◈ যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, দক্ষিণ এশিয়ায় নিয়ন্ত্রক হিসেবে ক্রমেই দুর্বল হচ্ছে ভারত  ◈ সন্ত্রাস-নাশকতা, বিশৃঙ্খলা ও হামলায় বিশ্বাস করে না জামায়াত: ড. আব্দুল্লাহ ◈ নোয়াখালীতে মায়ের পাশে শায়িত হলেন সিরাজুল আলম খান ◈ রাণীশংকৈল সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত ◈ জাতীয় পার্টি কাউকে ক্ষমতায় আনার দালাল হবে না: জিএম কাদের 

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০২৩, ১২:২৮ রাত
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০২৩, ১১:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাহরী খেতে ড্রাম বাজিয়ে রোজাদারদের ঘুম ভাঙানো হয় যে শহরে 

ছবি: সংগৃহীত

অনলাইন ডেস্ক: পবিত্র রমজান মাস মুসল্লিদের কাছে পবিত্র এক মাস। এ মাসে প্রত্যেক মুসল্লি পবিত্র রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। কোনো অবস্থায় যেন রোজা নষ্ট না হয় সেজন্য সচেতন থাকেন। তবে রোজার সময় অধিকাংশ মুসল্লি সাহরী খাওয়া নিয়ে সমস্যায় পড়েন। কারণ বছরের একটি মাত্র মাসে তাকে ভোর রাতে উঠে সাহরী খেতে হয়। এজন্য অনেকে সময় মতো সাহরী খেতে পারেন না। ফলে বিভিন্ন দেশে ভোর রাতে মুসল্লিদের ডেকে তোলার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। ডেইলি সাবাহ 

কেউ সাইরেন বাজিয়ে মুসল্লিদের ডেকে তোলেন, আবার কেউ পাড়ায়-মহল্লায় মাইক দিয়ে মুসল্লিদের ডাকেন। তবে এক্ষেত্রে ভোর রাতে সাহরী খাওয়ার জন্য ঐতিহাসিক এক রীতি অনুসরণ করা হয় তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে।  

প্রতি বছর রমজান মাসের পত্যেক দিন ভোর রাতে ৩ হাজার ৪০০ ড্রাম বাজিয়ে মুসল্লিদের সাহরী খাওয়ার জন্য ডাকা হয়। এ কাজে বিভিন্ন বয়সের মানুষজন অংশ নিয়ে থাকেন। 

ড্রাম বাজানোর জন্য ঐতিহাসিক পোশাক পরিধান করা হয়। অটোমান সাম্রাজ্যের বাদশারা যে ধরনের পোশাক পরিধান করতেন সেই ধরনের পোশাক পরিধান করে ড্রাম বাজানো হবে। ড্রাম বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের কবিতা আবৃত্তি করা হবে। আর এ কাজে অংশ নিবেন ৯৬৩ জন প্রতিবেশী। 

ড্রাম ফেডারেসনের ইনচার্জ সেলামি আয়কুত বলেন, পবিত্র রমজান মাসে যারা ড্রাম বাজাবেন তারা সকল ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। ঐতিহাসিক এ সংস্কৃতিতে অটোমান সাম্রাজ্যের সৌন্দর্য ফুটে উঠবে। এ কাজে আমাদের ৯৬৩ জন বাদক প্রস্তুত রয়েছে। 

মূলত তুরস্কের ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে ঐতিহ্য তুলে ধরতে এ ধরনের আয়োজন করা। সেলামি আয়কুত বলেন, শিশু এবং যুবকদের কাছে রমজানের সংস্কৃতি তুলে ধরতে আমরা এ আয়োজন করি। 

এমএএস

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়