শিরোনাম
◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল

প্রকাশিত : ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৫:১২ বিকাল
আপডেট : ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৫:১২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চীনের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ মিয়ানমার ঐক্য সরকারের

দো জিন মার অং ও অং সান সুচি

ইমরুল শাহেদ: জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমারে সহিংসতা বন্ধের জন্য গৃহীত প্রস্তাবে চীন কোনো বাধা না দেওয়ায় এবং মিয়ানমারের জনগণের পক্ষে অবস্থান নেওয়ার জন্য দেশটির জাতীয় ঐক্য সরকার চীনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। ইরাবতি

লুনার নিউ ইয়ার উপলক্ষে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পাঠানো এক বার্তায় ঐক্য সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দো জিন মার অং বলেছেন, ‘মিয়ানমারের বেসামরিক লোকদের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে মিয়ানমারের পক্ষে পিপলস রিপাবলিক অব চীনের অবস্থান ও সমর্থনের জন্য আমরা (ঐক্য সরকার) কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’

মিয়ানমারে সব ধরনের সহিংসতা বন্ধ চেয়ে গত ডিসেম্বরে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সকল রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়টিও প্রস্তাবে আছে। বিশেষ করে ডি-ফ্যাক্টো নেত্রী অং সান সুচি এবং প্রেসিডেন্ট উইন মিন্তকেও মুক্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছ। আসিয়ান দেশগুলোর দেওয়া পাঁচ দফা প্রস্তাব বাস্তবায়নের জোর দেওয়া হয়েছে প্রস্তাবে। 

নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাবটি আনে যুক্তরাজ্য এবং প্রস্তাবটির বিপক্ষে কোনো ভোট পড়েনি। চীন এবং রাশিয়া ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে। তারা নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য। ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে ভারতও। 

দো জিন মার বলেছেন, কোনো পক্ষ না নেওয়ার চীনের সিদ্ধান্ত মিয়ামারের জনগণের পক্ষেই গেছে। তারা মিয়ানমারের ভালো প্রতিবেশীর স্বাক্ষরও রেখেছে। চীনের এই অবস্থানকে মিয়ানমারের জনগণ সব সময়ই স্মরণে রাখবে। 

তিনি বেইজিংকে নিশ্চিত করে বলেন, ‘মিয়ানমারের জনগণের বিপ্লবের ফসল এবং ঐক্য সরকারের গ্লানি কখনোই আঞ্চলিক দেশগুলোর উন্নয়নের স্বার্থবিরোধী হবে না, এমনকি চীনের স্বার্থও বিঘ্নিত করবে না।’

এর সঙ্গে তিনি বলেন, ‘ঐক্য সরকার ও মিয়ানমারের জনগণ কল্পিত ফেডারেল ন্যাশন ধারণা চীনসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছে পৌঁছে দিতে চায়।’ আগামীতে প্রতিবেশীদের সঙ্গে দেশটি সুসম্পর্ক চায় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।   

আইএম/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়