মুসবা তিন্নি: [২] দেশটির সরকার অনুমোদিত গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সিকিউরিটি রিসার্চ শুক্রবার এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জাপানে একাকী বসবাসকারী প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা আগামী ২৫ বছরে অনেক বৃদ্ধি পাবে। ২০৫০ সালের মধ্যে দেশটির প্রতি পাঁচটি পরিবারের মধ্যে একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে একা একা জীবন কাটাতে হবে।
[৩] গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কীভাবে এই বিপুলসংখ্যক প্রবীণ জনসংখ্যার যত্ন নেওয়া যায়, তা খুঁজে বের করার উপায় খুঁজছে জাপান। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সিকিউরিটি রিসার্চ প্রতি পাঁচ বছর পরপর এ ধরনের একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
[৪] ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সিকিউরিটি রিসার্চ বলছে, এখনো অধিকাংশ বয়স্ক মানুষের সন্তান বা ভাইবোনেরা আছেন। একা থাকলে সেই স্বজনেরা তাদের দেখাশোনা করতে পারেন।
[৫] গবেষণা প্রতিবেদনে এ বিষয়ে সতর্ক করে বলা হয়েছে, তবে এখন থেকে ৩০ বছর পর সন্তানহীন বয়স্ক একক ব্যক্তির পরিবারের অনুপাত কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সব ব্যক্তির ভাইবোনের সংখ্যাও হ্রাস পাবে।
[৬] শুক্রবার প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুসারে, জাপানের মোট জনসংখ্যা ২০২৩ সালে ৫ লাখ ৯৫ হাজার কমে ১২ কোটি ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :