শিরোনাম
◈ তারেক রহমানের জন্য বাসভবন, অফিস প্রস্তুত ◈ লাগেজ না খুলেই বিস্ফোরক শনাক্ত: বিমানবন্দরে বসছে ইটিডি মেশিন ◈ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে মিশন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ◈ হাদিকে গুলি, তদন্তে উঠে এলো আঁতকে ওঠার মতো তথ্য  ◈ মুসলিমদের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে ভারতে ভোটার তালিকা সংশোধন  ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: শ্যুটার ফয়সালের মা-বাবা গ্রেপ্তার ◈ বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা ◈ সিঙ্গাপুরে হাদির চিকিৎসা: সর্বশেষ পরিস্থিতি জানালেন ভাই ওমর বিন হাদি ◈ ইউরোপযাত্রায় নৌকাডুবি: মাল্টার কাছে উদ্ধার ৫৯ বাংলাদেশিসহ ৬১ অভিবাসী ◈ হাদিকে হত্যাচেষ্টা: ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিকানা নিয়ে আদালতে নতুন তথ্য দিল কবির

প্রকাশিত : ২৮ মার্চ, ২০২৫, ০৯:৩৬ রাত
আপডেট : ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

ফুসফুসে পানি ও হৃৎপিণ্ডের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ হওয়ায় মারা যান ম্যারাডোনা : ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ

স্পোর্টস ডেস্ক : আর্জেন্টাইন ফুটবল কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা চার বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এখনো এই কিংবদন্তীর মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছেই না। চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে ৭ স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে চলছে বিচারকার্য। সেই মামলার শুনানিতে আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে বিস্ফোরক এক তথ্য দিলেন ম্যারাডোনার ময়নাতদন্ত করা ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ মরিসিও কাসিনেয়ি। - আল জাজিরা

ম্যারাডোনার মৃতদেহ দেখে তার মনে হয়েছিল, মৃত্যুর আগে যন্ত্রণায় কাতর ছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ ও লিভার সিরোসিসের কারণে মৃত্যুর অন্তত ১০ দিন আগে ম্যারাডোনার ফুসফুসে পানি জমে ছিল। মরিসিও বিচারকদের জানান, চিকিৎসক ও নার্সদের এ ব্যাপারে লক্ষ্য করা উচিত ছিল। ম্যারাডোনার হৃৎপি-ের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ ছিল। এর ফলে, মৃত্যুর ১২ ঘণ্টা আগে থেকে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলেন তিনি।
মরিসিও বলেন, ‘ম্যারাডোনা যেখানে ছিলেন, সেটা গৃহ হাসপাতালের জন্য উপযুক্ত ছিল না। অস্ত্রোপচারের দুই সপ্তাহ পর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ এবং ফুসফুসে পানি জমার কারণে মারা গেছেন তিনি।’

ম্যারাডোনার জীবনের শেষ দিনগুলোকে ‘ভয়াবহ নাট্যমঞ্চ’ হিসেবে অ্যাখ্যায়িত করেছেন কৌঁসুলিরা। তাদের দাবি, দীর্ঘ সময় ধরে যন্ত্রণা ভোগ করতে ম্যারাডোনাকে ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। তাই সাত স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যার অভিযোগ আনেন তারা।

দোষ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের ৮ থেকে ২৫ বছরের জেল হতে পারে। মামলাটি চলতে পারে আগামী জুলাই পর্যন্ত, যেখানে ১২০ জন সাক্ষ্য দেবেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়